যেসব কাজ করে অনলাইন থেকে আয় করা যায়

বর্তমানে অনলাইন থেকে ইনকাম করার মত হাজারো কাজ রয়েছে। আপনি চাইলে তার যেকোনো একটি কাজ করে অনলাইন থেকে ঘরে বসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে পারেন। আজকে এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করব এমন কিছু জনপ্রিয় কাজ নিয়ে যেগুলো করে আপনি ঘরে বসে হাজার হাজার ডলার প্রতিমাসে ইনকাম করতে পারবেন।  এমনকি বর্তমানে অনেক ছেলেমেয়েরা ঘরে বসে এ সমস্ত কাজ করে অনেক ইনকাম করছেন।

ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার জনপ্রিয় কিছু মাধ্যম নিম্নে দেয়া হলঃ

গ্রাফিক্স ডিজাইনঃ

আপনি যদি ঘরে বসে আয় করতে চান তাহলে গ্রাফিক্স ডিজাইন হতে পারে আপনার জীবন পরিবর্তনের একটি অন্যতম মাধ্যম বর্তমানে লক্ষ লক্ষ লোক গ্রাফিক্স ডিজাইন করে ঘরে বসে প্রতি মাসে খুব ভালো পরিমাণে ইনকাম করছে।

গ্রাফিক্স ডিজাইনের নানা ধরনের ডিজাইন নিয়ে কাজ করা হয়। আপনি যদি একজন ভাল মানের গ্রাফিক্স ডিজাইনার হউন তাহলে যে কোন কোম্পানি, ফ্রীলান্সিং মারকেটপ্লেস, ফ্রিল্যান্সার, আপওয়ার্ক ফাইভার এর মত অনেক জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস রয়েছে। সেখান থেকে আপনি প্রতিমাসে খুব ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন মূলত লোগো, ব্যানার-ফেস্টুন, বুক কভার, বিজ্ঞাপন ডিজাইন করা হয়ে থাকে। গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে আরোও জানতে এখানে দেখুন।

ওয়েব ডিজাইনঃ

বর্তমানে ওয়েব ডিজাইন হলো অনলাইনে আয় করার একটি জনপ্রিয় এবং অন্যতম মাধ্যম। একজন ওয়েব ডিজাইনার প্রতিমাসে ঘরে বসে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে বা বিভিন্ন কোম্পানির কাজ করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে প্রতি মাসে। আপনি যদি একজন ভাল মানের ওয়েব ডিজাইনার হতে পারেন তাহলে আপনিও ঘরে বসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

বর্তমানে ওয়েব ডিজাইনের মার্কেটপ্লেসে অনেক বেশি। এছাড়াও বর্তমানে যে কোন প্রতিষ্ঠান এ একটা করে ওয়েবসাইট প্রয়োজন এবং তারা অনলাইন মার্কেটিং এর জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তারা বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস থেকে ওয়েব ডিজাইনার হায়ার করে তাদের থেকে কাজ করিয়ে নেয়। ওয়েব ডিজাইন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন।

ওয়েব ডেভেলপমেন্টঃ

ওয়েব ডিজাইন এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর মধ্যে অনেকেই গোলমাল পাকিয়ে ফেলেন। ওয়েবডিজাইন হল একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা যেটা বাইরের দিক থেকে কিভাবে বা কেমন দেখাবে সেটা তৈরি করবে।

একটা ওয়েবসাইট কিভাবে কাজ করছে সেটা করছে web-development. একটা ওয়েবসাইটের যে কোন ত্রুটি বা এরর দেখালে তারা তাৎক্ষণিকভাবে একজন ওয়েব ডেভেলপার কে হায়ার করে তার থেকে সেটা সমাধান করে নেয় আর এর জন্য তারা মোটামুটি ভালো পরিমাণে পে করে থাকে।

একজন ওয়েব ডেভেলপার বর্তমানে মার্কেটপ্লেসে অনেক মূল্যায়ন এর সাথে কাজ করছে। এবং মার্কেটপ্লেসে ওয়েব ডেভেলপারদের কাজের কোন অভাব নেই।

এনড্রয়েড এপস ডেভেলপমেন্টঃ

বর্তমানে মোবাইল ফোন স্মার্ট ফোন সবার হাতে হাতে থাকার কারণে বিভিন্ন মার্কেটের এন্ড্রয়েড মোবাইল ভার্সন কে কেন্দ্র করে তারা মার্কেটিং করছে।

এজন্যই তাদের ওয়েবসাইটের পাশাপাশি একটি করে মোবাইল অ্যাপস তৈরি করার প্রয়োজন হয়ে থাকে। সেজন্য প্রতিটা মারবা প্রতিটা কোম্পানীই তাদের ওয়েবসাইটের পাশাপাশি একটি করে মোবাইল অ্যাপস তৈরি করে নিচ্ছে বিভিন্ন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপার দের কাছ থেকে।

বর্তমানে স্মার্টফোনের ব্যবহার অনেক বেশি হওয়ার কারণে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস বা মোবাইল অ্যাপস এর চাহিদা অনেক গুণে বেড়ে গেছে।  তাই আপনি চাইলে এনড্রয়েড এপসে ডেভেলপ করেও আপনি ঘরে বসে আয় করতে পারেন। অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন বিস্তারিত এখানে।

আর্টিক্যাল রাইটিংঃ

আপনি যদি ভাল আর্টিকেল লিখতে পারেন তাহলে আপনি আর্টিকেল লিখে ও আপনার ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। অনলাইনে অনেক মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেখানে আর্টিকেল রাইটার এর চাহিদা অনেক বেশি। আপনি যদি একজন ভাল মানের আর্টিকেল রাইটার হন তাহলে আপনি অনলাইন মার্কেটপ্লেস সহ বিভিন্ন কোম্পানিতে আপনি হায়ার হয়ে কাজ করতে পারেন অথবা কন্ট্রাকচুয়াল কাজ করতে পারেন এতে আপনার প্রতিমাসে ভালো পরিমাণে ইনকাম আসবে। আর্টিকেল রাইটিং সম্পর্কে বিস্তারিত এখানে।

আরও পড়ুন-

ট্রান্সলেটঃ

আপনি যদি বাংলা ভাষার পাশাপাশি অন্য কোন ভাষায় পারদর্শী হন তাহলে সেই ভাষাকে বাংলা ভাষায় বা ইংরেজি ভাষায় রূপান্তর করে আপনি ভালো টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

 বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপস অন্য ভাষায় ট্রান্সলেট করার জন্য অনলাইনে সাবমিট করে থাকে। এবং মার্কেটপ্লেসে বিভিন্ন ট্রান্সলেটর গন তাদের কাছে এপ্লাই করে সে কাজগুলো নিয়ে ট্রান্সলেট করে দেয় এবং এতে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন হয়।

আপনি চাইলে বাংলা ইংরেজি ভাষার পাশাপাশি অন্য কোন ভাষা আয়ত্ত করে সেই ভাষায় ট্রান্সলেট করে আপনি ভালো পরিমানে আয় করতে পারবেন।

টিচিংঃ

আপনি যদি ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট, কোন ভাষা বা কোন বিষয়ে আপনি ভালো পারদর্শী হন আপনি সেই স্পেশালিটি কে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন কোষ তৈরি করে অনলাইনে বিক্রয় অথবা অনলাইনে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন।

বর্তমানে অনলাইনে বা ইউটিউবে বিভিন্ন ধরনের কোর্স রয়েছে যারা প্রতিমাসে সে সমস্ত করছে বিক্রয় বা সে সমস্ত করছে বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন।

ভার্চুয়াল এসিস্টেন্টঃ

ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হলো এমন একটি জব যেটি কোন এক ব্যক্তির করার কথা কিন্তু সময় বা কাজের ব্যস্ততার কারণে করতে পারছেন না আপনি তার হয়ে তার সকল কাজগুলো অনলাইনে করে দেবেন অনলাইনে কাস্টমার সাপোর্ট দিবেন।

বিভিন্ন কোম্পানি তাদের তাৎক্ষণিক সাপোর্টের জন্য বিভিন্ন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট রাখছেন যারা তাদের ওয়েবসাইটে একটিভ থাকবে যখন কোন ক্লায়েন্ট তাদেরকে মেসেজ করবে সঙ্গে সঙ্গে ভার্চুয়াল মেসেজের রিপ্লাই করবে। এ সমস্ত কাজের জন্য বিভিন্ন কোম্পানি ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগ দিয়ে থাকেন।

 আপনি চাইলে এই কাজগুলো অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে করতে পারবেন ।

ইউটিউবঃ

বর্তমানে যারা অনলাইন আয় লিখে গুগলে সার্চ করেন তাদের জানার বাকি নেই যে বর্তমানে অনলাইনে ইউটিউব ব্যবহার করে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়। আপনি চাইলে যেকোন বিষয় বা টপিক এর উপর একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেই চ্যানেলে ভিডিও কনটেন্ট বা ভিডিও আপলোড করে বিজ্ঞাপন, মনিটাইজেশন, অথবা কোন এফিলিয়েট প্রোগ্রাম, অথবা কোন কোম্পানির রিভিউ, অথবা কোন প্রডাক্টের স্পন্সর করে হিসেবে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ইউটিউব এর আয় সম্পর্কে আবিস্তারিত এখানে।

ব্লগিংঃ

ব্লগিং হলো একটি মুক্ত পেশা আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট দিবেন এবং কাস্টমাররা আপনার কনটেন্ট বা আপনার কোন প্রোডাক্ট সেখান থেকে পারচেজ করবে বা ইনফরমেশন নিতে প্রবেশ করবে এবং সেখান থেকে আপনি গুগল এডসেন্স বা মার্কেটিং অথবা অন্যান্য নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। ব্লগিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে দেখুন বাংলায় পূর্ণাঙ্গ ব্লগিং গাইড। অথবা বাংলা ভাষায় ব্লগিং করুন এবং ঘরে বসে আয় করুন।

ইকমার্স

বর্তমানে ই-কমার্স ওয়েবসাইট বানিয়ে অনেক ভালো পরিমাণে ইনকাম করছেন। ই-কমার্স আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকবে সেখানে বিভিন্ন অপরাধ থাকবে কাস্টমাররা সেখানে অনলাইনে অর্ডার করবে এবং আপনি সেই প্রোডাক্টটি ক্রেতাদের ঠিকানায় পৌঁছে দিবেন।

এটি একটু ঝামেলার কাজ তবে হ্যাঁ ভবিষ্যতে অনেক ভালো অনেকেই ই-কমার্স ওয়েবসাইট বানিয়ে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন। বাংলাদেশ দারাজ, ইভ্যালি, এর মত অনেক বড় বড় হয়ে পড়েছেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং

এফিলিয়েট মার্কেটিং হল কোন কোম্পানির বিভিন্ন প্রোডাক্ট তারা বিক্রয় করে এবং আপনি চাইলে তাদের প্রোডাক্ট আপনি বিক্রি করে দিলেন আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অথবা আপনি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করে।

যখনই তাদের প্রোডাক্ট আপনার প্রোগ্রাম থেকে বিক্রয় হবে তখন সে কোম্পানি আপনাকে সেল এর উপরে বা বিক্রয়ের এর উপরে আপনাকে কমিশন দিয়ে থাকবে। বর্তমানে ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রয়ের মাধ্যমে ইনকাম সবচেয়ে বেশি।

এছাড়াও আমাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আমাদের বাংলাদেশ থেকে অনেকেই বিভিন্ন ডিজিটাল প্রোডাক্ট এর এফিলিয়েট প্রোগ্রামের যুক্ত হয়ে বিক্রি করে ঘরে বসে ইনকাম করছেন। আফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত এখানে

গুগল এডসেন্স

গুগল এডসেন্স হলো গুগোল এর একটি বিজ্ঞাপন প্রোগ্রাম। আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট বা একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে তাহলে আপনি সেখানে গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে সেখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন। এবং বর্তমানে গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করাটা খুবই সহজ এবং আনলিমিটেড ইনকাম এর একটি পদ্ধতি। গুগল এডসেন্স সম্পর্কে বিস্তারিত এখানে।

আরও পড়ুন-

সিপিএ মার্কেটিং

সিপিএ (কোস্ট পার একশন) মার্কেটিং হলো লিড জেনারেশন করা। অনেক সময় বিভিন্ন কোম্পানি তাদের মার্কেটিং এর জন্য ইমেইল প্রয়োজন হয় তখন তারা সিপিএ মার্কেটিং হিসেবে ইমেইল কালেকশন করে চায়।

আপনি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ইউটিউব আপনার ব্লগের মাধ্যমে সে সমস্ত ক্লায়েন্টদের ইমেইল কালেকশন করে দিতে পারলেই তারা প্রতি ইমেইল বা প্রতীক অনুযায়ী আপনাকে পেমেন্ট করে থাকে।

এটা এমন একটি পদ্ধতি আপনার প্রতিটা একশন বা প্রতিটা ক্লিকে আপনার ইনকাম হয়ে থাকবে। অনেক সময় বিভিন্ন কোম্পানি তাদের নতুন অ্যাপস বিভিন্ন মোবাইলে ইন্সটল করার জন্য সিপিএ মার্কেটিং হিসেবে দিয়ে থাকে।

আপনি তাদের অ্যাপস গুলোকে বিভিন্ন কৌশলে ব্যবহারকারীদের মোবাইলে ইন্সটল করার জন্য অনুপ্রাণিত করে মার্কেটিং করলে তখন ব্যবহারকারীরা তাদের মোবাইলের অ্যাপসটা ইন্সটল করবে আর প্রতিটা ইন্সটল এর জন্য আপনি থেকে টাকা পাবেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং

ডিজিটাল মার্কেটিং হল কোন একটি পণ্য বা কোন একটি ব্যবসা অথবা সার্ভিসকে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট বা বিভিন্নভাবে লোকদের কাছে পৌছে দেয়া হলো ডিজিটাল মার্কেটিং। কারণ একটি ব্যবসা ওয়েবসাইট বা কোন একটি সার্ভিসকে অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন কাস্টমারের কাছে পৌঁছানোর কাজটা করে আপনি ঘরে বসেই অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন।

ইমেইল মার্কেটিং

ইমেইল মার্কেটিং ডিজিটাল মার্কেটিং এর মতই কাজ করে। আপনার কাছে একটি ইমেইল লিস্ট থাকবে আপনি প্রতিদিন বিভিন্ন মাধ্যমে ইমেইল লিস্ট কালেকশন করবেন। এবং সেই ইমেইল গুলোতে প্রতিদিন আপনার সার্ভিস সেবা বা আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন ইমেইল করবেন। এতে করে যাদের যাদের ইমেইল করা হবে তারা আপনার কোম্পানি বা আপনার সার্ভিসের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে আপনার সার্ভিস তারা গ্রহণ করবে। আর যখন আপনার সার্ভিস সেল হবে তখনই আপনার ইনকাম হতে থাকবেন।

ফেইসবুক

বর্তমানে ফেসবুক থেকে ইনকাম করার বেশ কয়েকটি মাধ্যম রয়েছে। যেমন ফেসবুক মনিটাইজেশন, ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল, এবং ফেসবুক মার্কেটিং করেও ইনকাম করা যায়। আপনি চাইলে এর যেকোনো একটি কাজ করে ফেসবুক থেকেও ঘরে বসে প্রতি মাসে খুব ভালো পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন।

উপরোল্লিখিত মাধ্যমগুলো ছাড়াও অনেক মাধ্যম রয়েছে যেখান থেকে অনলাইনে আয় করা যায়। আমি এখানে জনপ্রিয় কিছু মাধ্যম তুলে ধরেছি। আপনি চায়না কাটাকাটি করলে এর চেয়েও ভালো ভালো অনেক মাধ্যম পেয়ে যেতে পারেন।

সর্বশেষেঃ সর্বশেষে এখান থেকে কাজটি আপনার কাছে ভালো লাগবে আপনি সেই কাজটি নিয়ে আগাতে পারেন। এবং আপনি নিয়মিত সেই কাজটি করলে একসময় অনলাইন থেকে ভালো পরিমানে আয় করতে পারবেন এবং আমাদের দেশ অনেক ছেলেমেয়েরা অনলাইন থেকে আয় করছেন।

এয়ারটেল যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করে আপনাদের বন্ধুদের কে জানাবেন। এবং কোন পরামর্শ বা প্রয়োজনে আমাদের কমেন্ট করতে পারেন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

1 thought on “যেসব কাজ করে অনলাইন থেকে আয় করা যায়”

Scroll to Top