কপি রাইটিং কি? কেন এবং কিভাবে কপি রাইটিং করতে হয় ?

কপিরাইটিং কি : আপনারা যারা অনলাইনে ঘাটাঘাটি করেন তারা অবশ্যই জেনে থাকবেন কপিরাইটিং কি আসলে কপিরাইটিং দিয়ে কি কাজ করা হয়।

কপি রাইটিং কি? কেন এবং কিভাবে কপি রাইটিং করতে হয় ?
কপি রাইটিং কি? কেন এবং কিভাবে কপি রাইটিং করতে হয় ?

বর্তমান সময়ে কপিরাইটিং এমন একটি পর্যায়ে চলে গেছে অনলাইনে ইনকামের মাধ্যম সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমান সময়ে অনেক লোক আছে যারা নিজের ঘরে বসে কপিরাইটিং করে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করে যাচ্ছে।

আবার এমন অনেক লোক রয়েছে যারা কপিরাইটিং কি? এবং কিভাবে কপিরাইটিং করতে হয়। সে বিষয়ে জানেনা তাই আজ আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের জানাতে চাচ্ছি কপিরাইটিং কি কেন ব্যবহার করবেন এবং কিভাবে কপিরাইটিং করতে হয়।

আপনি যদি কপিরাইটিং সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তবে আমাদের দেওয়া আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

অনেক লোক রয়েছে যারা অনলাইনে বেশি ঘাটাঘাটি করে তারা অনেক সময় গুগলের সার্চ করে থাকে কপিরাইটিং কি? আর আপনি এই আর্টিকেলটি খোঁজার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে গেছেন।

সত্যি কথা বলতে, আমাদের এই ওয়েবসাইটে আপনাদের মত একজনকে খুঁজছিলাম কারণ আমরা আজ সেখানে জানাতে যাচ্ছি কপিরাইটিং আসলে কি?

আপনি যদি কপিরাইটিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে অল্প কিছু সময় নিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি শেষপর্যন্ত পড়ুন তাহলে আপনারা কপিরাইটিং নিয়ে সকল প্রশ্নের উত্তর জেনে যাবেন।

কপিরাইটিং সম্পর্কে জানার জন্য আপনাকে প্রথমে যে বিষয়টি সঠিকভাবে জানতে হবে সেটি হচ্ছে কপিরাইটিং মূলত কি তো চলুন এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেই।

কপিরাইটিং কি?

কপিরাইটিং হচ্ছে আমরা উল্লেখিত কোন লেখাকে কপি করাকে কপিরাইটিং মনে করে থাকি তবে বাস্তবিক অর্থে এর মানেটা অন্যকিছু মূলত কপিরাইটিং হচ্ছে কিছু লেখার সমন্বয়। যে লেখার মাধ্যমে কোনো পণ্যের বিজ্ঞাপন বা মার্কেটিং করার উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়।

কোন প্রোডাক্ট প্রতি আগ্রহ বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য যাকিছু লেখা হয়ে থাকে তাকে কপিরাইটিং বলা হয়। আপনি যদি এই কথাটি না বুঝে থাকেন তাহলে আপনার জন্য সহজ করে বলছি।

মনে করুন, আপনারা যখন টিভিতে কোন প্রোগ্রাম দেখেন তখন একটু পরপর বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন দেখানো হয়। এবং উক্ত বিজ্ঞাপনগুলো নানা ধরনের আকর্ষণীয় কথা বলে থাকে।

যেমন মনে করেন বাংলাদেশের বিভিন্ন কোম্পানি রয়েছে। যারা সাবানের বিজ্ঞাপন করে কিংবা শ্যাম্পু ব্যবহারের মাধ্যমে চুল পড়া বন্ধ হবে।

এরকম ধরনের বিভিন্ন জীবাণু মুক্ত থাকা যাবে। সেই বিষয় নিয়ে বিভিন্ন পণ্যের বিজ্ঞাপন প্রচার করে থাকে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে।

তাই উক্ত বিজ্ঞাপন গুলোতে যেসব কথা বলা হয় যে ব্যক্তি এই কথাগুলো টাইপ করে থাকেন বা লিখে থাকে মূলত সেই ব্যক্তিকে বলা হয় কপিরাইটার যে, কথাগুলো লেখা হয় তাকে বলা হয় কপিরাইটিং।

আরো পড়ুনঃ

কেন কপি রাইটিং করবেন?

এখন অনেকে প্রশ্ন করতে পারেন যে কেন কপিরাইটিং করবেন? এ বিষয়ে আপনার প্রশ্নের উত্তরে বলব, আপনি টিভির বিজ্ঞাপনের কথা না হয় বাদ দিলাম।

কিন্তু আপনি তো অবশ্যই ফেসবুক এবং ইউটিউব ব্যবহার করেনতো। যখন আপনি ফেসবুক ইউটিউব ব্রাউজ করেন, তখন কিন্তু আপনি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কোম্পানির পণ্যের বিজ্ঞাপন দেখে থাকেন।

এক্ষেত্রে আপনাকে যদি প্রশ্ন করা হয় কেন? এর বিজ্ঞাপন গুলো দেখানো হয় এতে কোম্পানিদের লাভ কি?  এখন আপনার উত্তরে বলতে পারেন যে, কোম্পানির পণ্য বিক্রির উদ্দেশ্যে এর বিজ্ঞাপন গুলো দেখানো হয়।

হ্যাঁ, আপনার কথা একদম সত্যি। কারণ আমরা যে, সকল বিজ্ঞাপন দেখে থাকে, সেগুলো কোন না কোন কোম্পানি প্রসার করার জন্য হয়ে থাকে। কারণ কোনো প্রতিষ্ঠান প্রসারের জন্য প্রচার করার জন্য কোন বিকল্প নেই।

এখন এই বিষয়টির সাথে কপিরাইটিং এর সম্পর্ক কি সে বিষয়ে কি বলতে পারবেন? এখন বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের পেশা রয়েছে, আপনি জানলে অবাক হবেন যে, আজকের দিনে কপিরাইটিং এক ধরনের পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে যা আমরা অনলাইনের মাধ্যমে আয় করতে পারি।

আর বর্তমান সময়ের যতই যাচ্ছে ঠিক ততই এই পেশার উন্নতি বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনিও যদি নিজের ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে কপিরাইটিং করে, বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য গুলো প্রচার এবং বিক্রি করতে পারেন। মানে কপিরাইটিং কাজ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনিও ভালো টাকা ইনকাম করার সুযোগ পেয়ে যাবেন।

এ সময় আমরা যেসব বিজ্ঞাপন দেখে থাকি। সেগুলো চেয়ে বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্টের কথা বলা হয়ে থাকে যখন বিজ্ঞাপন ব্যবহার করা হয় এই কথাগুলোকে কিন্তু এমনি এমনি চলে আসে না বরং কেউ-না-কেউ এই পণ্য বা প্রোডাক্ট গুলো কথাগুলো নিয়ে লিখে থাকে।

এবং যে ব্যক্তিরা উক্ত কথাগুলো লিখে থাকে তারা এই লেখালেখির বিনিময় ভালো পরিমাণের টাকা জেনারেট করতে পারে। তবে পেশাটি শুধুমাত্র আই জেনারেটরের মাধ্যমে সীমাবদ্ধ নেই।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে একজন দক্ষ কপিরাইটার প্রায় মাসে লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করে থাকে। এই সময়ে আপনি যদি তাদের মত কপিরাইটিং করে, লক্ষ টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে আপনার জন্য উপযুক্ত একটি পেশা হচ্ছে কপিরাইটিং। আর আপনি যদি  নিজের ক্যারিয়ার তৈরি করতে চান তাহলে এই  পেশা টি আপনি বেছে নিতে পারেন।

কোন কোন কপি রাইটিং করতে পারবেন?

এখন অনেকের প্রশ্ন হতে পারে যে কে কে এই কপিরাইটিং করতে পারবেন। আপনি যদি একজন ভালো রাইটার হয়ে থাকেন এবং আপনার লেখালেখি করতে ইচ্ছা থাকে। সেক্ষেত্রে আপনিও কিন্তু কপিরাইটিং করে, বিভিন্ন কোম্পানির সাথে যুক্ত হয়ে ভালো টাকা উপার্জন করার সুযোগ পাবেন।

কিন্তু জানার বিষয় হচ্ছে কোন কোন ব্যক্তিরা কপিরাইটিং নামক এই পেশার সাথে যুক্ত হতে পারবে। আপনাকে এ বিষয়ে এখন পরিষ্কার ভাবে জানিয়ে দিব। যদি নিজের এই পেশার সাথে যুক্ত হতে চান, তাহলে আপনার মধ্যে অনেক গুণাবলী থাকতে হবে। যেমন-

  • কোয়ালিটি সম্পন্ন লেখার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
  • পণ্য ক্রেতার মনোভাব বুঝার চেষ্টা করতে হবে।
  • ক্রিয়েটিভিটি চিন্তাভাবনা থাকতে হবে।

এছাড়া আরো কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলো আপনার মাথায় রেখে কাজ করতে হবে আর উক্ত কাজগুলো যদি আপনি করতে পারেন তাহলে আপনি কপিরাইটিং করতে একজন যোগ্য ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হবেন।

একজন কপি রাইটার কি কি কাজ করেন?

আপনি যদি উপরিউক্ত আলোচনা মনোযোগ দিয়ে অনুসরণ করে থাকেন তবে আপনার মনে অবশ্যই প্রশ্ন হতে পারে একজন কপিরাইটার কি শুধুমাত্র সাবান বা তেল এর বিজ্ঞাপন লিখেন।

আপনার মনে যদি প্রশ্ন হয়ে থাকে তাহলে এটি সঠিক নয় কারণ একজন কপি রাইটার বিভিন্ন ধরনের কাজে কপিরাইটিং কাজ করতে পারেন। তাই আপনি যদি কপি রাইটার হিসেবে, অনলাইনে কাজ করতে চান।

সে ক্ষেত্রে আপনি বিজ্ঞাপন ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবেন। বিশেষ করে আপনি যদি বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে আগ্রহী থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই এ বিষয়ে পারদর্শী হতে হবে।

আর আমরা যে, বিষয়টি আপনাকে বলতে চাই আপনি যদি একটি ওয়েবসাইটকে করেন সে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন ধরনের কপিরাইটিং করে অনলাইনে আয় করতে পারবেন।

আপনি যদি একজন কপি রাইটার হিসেবে কাজ করতে চান সেক্ষেত্রে আপনি অনেক কাজ করতে পারবেন সে বিষয়ে জানতে নিচের তথ্যগুলো অনুসরণ করুন। যেমন-

  • বিভিন্ন ধরনের কোম্পানির পণ্য বিক্রয়ের বিষয়ে কপিরাইটিং করতে পারবেন।
  • ই-কমার্স ব্যবসার ক্ষেত্রে আপনারা কপিরাইটিং করতে পারবেন।
  • ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আপনারা কপিরাইটিং এর কাজ করতে পারবেন।

উক্ত বিষয় গুলো ছাড়া আরো অনেক উপায় রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে একজন কপি রাইটার হিসেবে কাজ করে থাকে। তাই আপনি যদি উপরিউক্ত কাজগুলো করতে আগ্রহী থাকেন তাহলে আজও অনলাইনে ইনকাম শুরু করে দিন কপিরাইট আইনের মাধ্যমে।

কিভাবে কপিরাইটিং শিখবেন?

এখন অনেকে প্রশ্ন করতে পারেন যে কিভাবে কপিরাইটিং শিখব। আমরা এ বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে আপনাকে জানিয়ে দিবো। যে সকল তথ্য গুলো অনুসরণ করে আপনারা অল্প সময়ের মধ্যে কপিরাইটিং শিখে নিতে পারবেন।

এছাড়া বিভিন্ন মার্কেট প্লেস বা প্রতিষ্ঠানের পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করতে পারবেন এবং ভাল টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

যখন আপনি উক্ত কাজটির সাথে নিজেকে যুক্ত করতে চাইবেন, সেই সময় সবার আগে আপনাকে বেশ কিছু বিষয়ের উপর দৃষ্টি রাখতে হবে।

আপনি যদি উক্ত বিষয়গুলোর ওপর গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। তবে আমরা বিশ্বাস করি আপনি খুব দ্রুততার সাথে উক্ত বিষয়টি শিখে নিতে পারবেন। একজন সুদক্ষ কপি রাইটার হতে হলে এমন অনেক বিষয় রয়েছে যেগুলোর দিকে আপনাকে ফোকাস করতে হবে যেমন-

  • Improve Writing Skill
  • Improve Your Reading Skill
  • Research Everything

কিভাবে কপিরাইটিং করে আয় করবেন?

এখন আসন মূল বিষয়ে আলোচনা করা যায়। উপরের আলোচনা থেকে আমরা জানিয়েছি কিভাবে কপিরাইটিং শিখতে হবে এবং কি কি বিষয় মাথায় রেখে কপিরাইটিং এর কাজ করতে হবে।

এখন আমি আপনাকে জানাতে চাচ্ছি কিভাবে কপিরাইটিং করে অনলাইনে আয় করবেন। তাই আপনি যদি সত্যিই কপিরাইটিং করে আয় করা শুরু করতে চান তবে আপনাকে দুইটি পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে যেমন-

Make A Portfolio

আপনি যদি কপিরাইটিং করে আয় করতে চান তবে সবার আগে আপনাকে একটি পোর্টফোলিও তৈরি করে নিতে হবে। যেখানে আপনি আপনার বিভিন্ন কাজের ডেমো রেখে দিতে পারবেন।

এছাড়া সে সকল কাজকর্ম দেখাতে পারবেন। কারণ আপনি যখন কাজ করার জন্য ক্লায়েন্টের কাছে নক করবেন সে সময় তারা আপনার পূর্ব দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার কথা জানতে চাইবে।

আর সেই সময় আপনি আপনার নিজের পোর্টফলিও কে সাহায্য করতে পারবেন যা আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

Go To Marketplace

বর্তমান সময়ে এই কাজগুলো অনলাইনের মাধ্যমে খুব সহজেই করা যায় শুধু কপিরাইটিং নয়। বরং অনলাইনে হাজার হাজার মার্কেটপ্লেস আছে যেখানে বিভিন্ন প্রকার কাজ প্রদান করে থাকে।

তাই আপনাকে এসব মার্কেটপ্লেস গুলোতে নিয়মিত একটিভ থেকে কাজ করতে হবে। কোন ক্লায়েন্ট কি ধরনের প্রকাশ করেছে সেগুলোতে সঠিক নজর রাখতে হবে।

তার পাশাপাশি অফলাইনে কোন কাজ পাওয়া যায় কিনা সে বিষয়ে আপনাকে যথেষ্ট নজর রাখতে হবে।

বাংলাদেশে কপিরাইটিং এর গুরুত্ব ?

আমরা জানি বাংলাদেশ অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্য চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই তুলনায় এসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্রচারের লক্ষ্যে কপিরাইটের চাহিদা এখন আকাশচুম্বী।

ওকে আপনি কাজে লাগাতে পারবেন এবং বিভিন্ন কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে তাদের সাথে, একজন কপি রাইটার হিসেবে নিজেকে নিয়োজিত করতে পারবেন।

তার জন্য আপনি যদি ফেসবুক বিভিন্ন বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপ গুলোতে নিয়মিত দৃষ্টি রাখেন। তাহলে আপনি কপিরাইটিং রিলেটেড অনেক ধরনের কাজ দেখতে পারবেন। তাই এই সকল দিক থেকে অনুমান করা যায় যে সারা বিশ্বের পাশাপাশি আমাদের বাংলাদেশ কপিরাইটিং এর চাহিদা অনেক বেশি আছে।

কপি রাইটিং করে আয় করা যাবে কি ?

এখন অনেকে প্রশ্ন করতে পারেন যে কপিরাইটিং করে কি আসলেই ইনকাম করা যাবে? আপনার মনে যদি এর প্রশ্ন জায়গায় থাকে তাহলে এই প্রশ্নের উত্তরে বলব, হ্যাঁ! অবশ্যই আপনারা কপিরাইটিং করে, ভালো টাকা উপার্জন করতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে।

বর্তমান সময়ে এমন অনেক লোকের উদাহরণ দিতে পারবো। যারা মূলত কপিরাইটিং করে ভালো টাকা উপার্জন করে আসছে তাও আবার বাংলাদেশ থেকে। আবার এমন অনেক সফল কপিরাইটার রয়েছে যারা, এই কাজে নিজেকে যুক্ত করার মাধ্যমে নিজের ক্যারিয়ার সৃষ্টি করে নিচ্ছে।

তাই সবার আগে আয় এর দিকে ফোকাস না করে আপনার কাজের দিকে নজর রাখতে হবে যখন আপনি দক্ষতার সাথে অত কাজগুলো করতে পারবেন্ সেই সময় আপনাকে আর অবসর সময় বসে থাকতে হবে না। বরং আপনিও অন্যদের মতো কপিরাইটিং করে মাসে লক্ষ টাকার মত ইনকাম করতে পারবেন নিজের ঘরে বসেই।

কপিরাইটিং আর কন্টেন্ট রাইটিং এর মধ্যে পার্থক্য কি?

এখন অনেকের প্রশ্ন হতে পারে যে কপিরাইটিং এবং কন্টেন্ট রাইটিং এর মধ্যে পার্থক্য কি। আমাদের মাঝে এমন অনেক লোক রয়েছে যারা কপিরাইটিং এবং কনটেন্ট রাইটিং বিষয় মনে করে থাকে তবে, এ দুটোই কখনো এক না। এ দুটো অনেক পার্থক্য রয়েছে।

আমাদের ওয়েবসাইটে আপনি যে আর্টিকেলটি পড়ছেন মূলত এটি হচ্ছে কনটেন্ট। এ ধরনের কনটেন্ট লিখে থাকে তাদেরকে বলা হয় কনটেন্ট রাইটার। অন্যদিকে কপিরাইটিং কিন্তু সম্পূর্ণ আলাদা একটি বিষয়।

এখন আপনাকে বৃহৎ কোন বিষয়কে ছোট একটি বা একাধিক স্লোগানে রূপান্তর করা হবে। গানের মাধ্যমে সম্পূর্ণ বিষয়টিকে ফুটিয়ে তুলতে হবে যেমন কপিরাইটিং শিখুন লক্ষ টাকা ইনকাম করুন। আপনি যদি একজন কনটেন্ট রাইটার হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট এবং মার্কেটপ্লেসে নিজের ভাষায় তাদের বিভিন্ন প্রোডাক্ট এর বিষয়ে কনটেন্ট তৈরি করতে হবে।

আর অন্যদিকে কপিরাইটিং হচ্ছে আপনি কোন কোম্পানির সাথে যুক্ত হয়ে কপিরাইটিং এর কাজ করতে চাইলে তারা তাদের পণ্য বা প্রোডাক্ট গুলোর বিষয়ে আপনাকে বিস্তারিত তথ্য দিয়ে দেবে সেই অনুযায়ী আপনি, কপিরাইটিং এর কাজ করবেন মানে কোন কিছু দেখে দেখে শুনে কাজ করাকে বলা হয় কপিরাইটিং।

আরো পড়ুনঃ

শেষ কথাঃ

সর্বোপরি, আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাকে জানানো হলো কপিরাইটিং কি এবং কেন কিভাবে কপিরাইটিং করতে হয়। আপনি যদি নিজেকে কপিরাইটিং কাজে দক্ষ করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ভালো টাকা উপার্জন করার সুযোগ পাবেন।

তাই আপনি যদি কপিরাইটিং করতে ইচ্ছুক থাকেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে আপনারা বুঝতে পারবেন কিভাবে আসলে কপিরাইটিং করে অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করা যায়।

আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে কেমন লাগলো অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আর বিশেষ করে এই বিষয়টি আপনার বন্ধুদেরকে জানাতে একটি শেয়ার করে দিবেন।

ট্যাগঃ কপি রাইটিং কি? কেন এবং কিভাবে কপি রাইটিং করতে হয় ? কপি রাইটিং কি? কেন এবং কিভাবে কপি রাইটিং করতে হয় ? কপি রাইটিং কি? কেন এবং কিভাবে কপি রাইটিং করতে হয় ? কপি রাইটিং কি? কেন এবং কিভাবে কপি রাইটিং করতে হয় ?  কপি রাইটিং কি? কেন এবং কিভাবে কপি রাইটিং করতে হয় ?

কপি রাইটিং কি? কেন এবং কিভাবে কপি রাইটিং করতে হয় ? কপি রাইটিং কি? কেন এবং কিভাবে কপি রাইটিং করতে হয় ? কপি রাইটিং কি? কেন এবং কিভাবে কপি রাইটিং করতে হয় ? কপি রাইটিং কি? কেন এবং কিভাবে কপি রাইটিং করতে হয় ?  কপি রাইটিং কি? কেন এবং কিভাবে কপি রাইটিং করতে হয় ?

এছাড়া আপনি যদি আমাদের ওয়েবসাইটে একজন দর্শক হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আমরা একটি লিঙ্ক দিয়ে দিব আমাদের ওয়েবসাইট থেকে অনলাইন ইনকাম বিভিন্ন টিপস এন্ড ট্রিকস অনুসরণ করতে পারবেন তার জন্য ভিজিট করুন।

আমাদের কপিরাইটিং আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত অনুসরণ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top