অস্ট্রেলিয়া যেতে কত টাকা লাগে ? অস্ট্রেলিয়া ভিসা খরচ কত? বিস্তারিত জানুন!!!

অস্ট্রেলিয়া যেতে কত টাকা লাগে : অস্ট্রেলিয়া কে, সাধারনত অস্ট্রেলিয়ান মাল্টিকালচারাল কমনওয়েলথ বলা হয়। এটি দ্বীপমাল্টি দেশ এবং সার্বজনীন ভাবে সুপরিচিত দেশ।

এটি দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের উপকূলে অবস্থিত একটি মহাদেশে অবস্থিত। অস্ট্রেলিয়া একটি অত্যন্ত বিস্তৃত দেশ এবং এটি মাল্টিকালচারাল এবং মাল্টিলিঙ্গুয়েজ দেশ।

অস্ট্রেলিয়া যেতে কত টাকা লাগে ? বিস্তারিত জানুন!!!
অস্ট্রেলিয়া যেতে কত টাকা লাগে ? বিস্তারিত জানুন!!!

অস্ট্রেলিয়া পূর্বে ইংরেজ মূল বিচার কেন্দ্র ছিল, তবে এখন এটি বিশ্বব্যাপী মানুষের বাসিন্দা, বিচার কেন্দ্র এবং সম্প্রদায়িক ভাবে ভিন্নতা বিশেষতঃ মুসলিম এলাকা গুলিতে পর্যায়ক্রমে পেশাদার বিচার কেন্দ্র হিসেবে প্রস্তুতি করেছে।

অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়ান অঙ্গ প্রতিষ্ঠানের সদস্য এবং এশিয়ান সহকারী সংস্থার একটি গঠনগত অংশ।

অস্ট্রেলিয়া একটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ, যেখানে বিভিন্ন ধর্মীয় এবং সংস্কৃতি গত বৈচিত্র পাওয়া যায়।

এখানে প্রশাসনিক ভাষা অস্ট্রেলিয়ান ইংরেজি, এবং দেশের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক পাঠপ্রথা বিশিষ্টত প্রাচীন অবশেষ দিনের প্রভাবের কারণে, দ্বীপটির মূল ভাষা ও সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য নির্বিশেষে পার্থিব পশ্চিমী অক্সফোর্ডের মতো দেশ গুলো পাওয়া যায়।

অস্ট্রেলিয়া একটি উন্নয়নশীল দেশ এবং এটি বিশ্বের অর্থনৈতিক বিবর্ধনের পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। এটি উন্নত অর্থনৈতিক ক্ষেত্র, প্রশাসনিক প্রশিক্ষণ, মানব সম্পদ এবং সংস্কৃতি মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হিসেবে বিশ্বে পরিচিত।

অস্ট্রেলিয়া সাধারণত উন্নত প্রাকৃতিক সম্পদ ও মানব সংস্কৃতি সম্পর্কে পরিচিত। দেশটির অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বিশাল বিস্তৃতি এবং বৃহত্তর অবকাঠামো এটিকে একটি পর্যটন গন্তব্য হিসেবে গুরুত্ব দেয়।

অস্ট্রেলিয়া একটি সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র এবং বিদেশবাসী প্রবাসীদের জন্য বিখ্যাত। এখানে গৃহস্থালি মানুষদের জন্য বৃহত্তর অবকাঠামো ও অনেক সুযোগ আছে, যা জীবন যাপনের উপযোগী এবং সুস্থতার জন্য সহজলভ্য।

সুস্থ, বিজ্ঞানী এবং পর্যটনের উপযোগী পরিবেশ ও সাহায্যকারী বৈচিত্র্য এই দেশটিকে বিশ্ব ব্যক্তি দ্বারা প্রিয় করে তুলেছে।

অস্ট্রেলিয়া যেতে কত টাকা লাগে?

অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়ার জন্য খরচ একটি ভ্যারিয়েবল এবং এর মাধ্যমে ভিন্ন হতে পারে। কিছু প্রমুখ খরচ বিবেচনা করলে নিম্নলিখিত খরচ গুলো পাওয়া যায়। যেমন-

ভিসা: অস্ট্রেলিয়ায় ভ্রমণ করতে আপনার প্রথমে টুরিস্ট ভিসা করতে হবে, যা খরচ করতে পারে বিভিন্ন দেশে অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে।

আপনার অবস্থান এবং অন্যান্য উপায়ে ভিসা প্রক্রিয়া ভিন্ন হতে পারে, তবে আপেক্ষিক ভাবে 100-500 মার্কিন ডলার (AUD) পর্যন্ত খরচ হতে পারে।

টিকেট মূল্য: টিকেট মূল্য আপনার যাত্রার মাধ্যমে স্থানীয় এলাকায় ভিন্ন হতে পারে। যাত্রার প্রকার (বিমান, পাটছাড়া, জাহাজ ইত্যাদি), যাত্রার সময়কাল ও স্থান এবং যাত্রার ক্লাস উল্লেখ করা উচিত। আপেক্ষিক ভাবে, সহজেই উল্লেখ্য যাত্রার জন্য 500-2000 AUD খরচ হতে পারে।

আবাসন খরচ: অস্ট্রেলিয়ায় আবাসনের খরচ উচ্চতর হতে পারে, বিশেষত শহর অঞ্চলে। হোটেল, ভাড়াভিলা, অ্যাপার্টমেন্ট বা ছাড়পত্রে ভাড়ার জন্য আপনি প্রতিমাসে কয়েক শত ডলার থেকে প্রায় হাজার ডলার পর্যন্ত খরচ করতে পারেন।

খাদ্য এবং পরিবহন: অস্ট্রেলিয়ায় খাদ্য এবং পরিবহনের খরচ প্রভাবিত হতে পারে। খাবারের মধ্যে রেস্টুরেন্ট, ক্যাফে এবং সুপারমার্কেটে খরচ বিবেচনা করা যায়।

পরিবহনের জন্য ট্যাক্সি, ট্রেন, বাস বা মেট্রোর খরচ গুলো থাকতে পারে। আপনি প্রতিদিন প্রায় 20-50 AUD খরচ করতে পারেন।

মনে রাখবেন এই খরচ গুলো আপনার যাত্রার প্রকার, সময়কাল ও আপনার ব্যক্তিগত পছন্দ অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে।

এছাড়াও ভিসা খরচ, পরিবহনের খরচ এবং অন্যান্য ব্যয় যোগ করে যেতে পারে। তাই আপনার যাত্রার সমগ্র বাজেট পরিকল্পনা করার জন্য বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ নেওয়া উচিত।

অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ বাংলাদেশে

অস্ট্রেলিয়ায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ বাংলাদেশে অন্যান্য দেশের তোলনায় ভিন্ন হতে পারে। এই ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গুলো সম্পাদন করার জন্য একটি আবেদন ফি প্রদান করতে হবে।

এই আবেদন ফি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে, আপনাকে অস্ট্রেলিয়ার দূতাবাসে অথবা ওয়েবসাইটে যেতে হবে।

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ সম্পর্কে নির্দিষ্ট পরিমাণ জানানো কঠিন, কারণ এটি সময় থেকে সময়ে পরিবর্তিত হতে পারে।

তবে, সাধারণত এই ভিসার আবেদন ফি কিছু মার্কিন ডলারের পরিমাণ হয়।

বিভিন্ন ধরণের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ও তাদের আবেদন ফি উদাহরণ হিসাবে নিম্নলিখিত হতে পারে। যেমন-

টেম্পোরারি স্কিল্ড ওয়ার্ক পারমিট (Temporary Skilled Work Visa, Subclass 482):

এই ভিসার জন্য আবেদন ফি সাধারণত 2,645 AUD হয়।

স্কিল্ড ওয়ার্ক পারমিট (Skilled Work Visa, Subclass 189/190/491):

এই ভিসার জন্য আবেদন ফি সাধারণত 4,045 AUD থেকে 4,885 AUD পর্যন্ত হয়।

পোস্ট-স্টাডি ওয়ার্ক পারমিট (Post-Study Work Visa):

এই ভিসার জন্য আবেদন ফি সাধারণত 1,650 AUD থেকে 2,450 AUD পর্যন্ত হয়।

এ গুলি শুধুমাত্র আবেদন ফি এবং অন্যান্য পদক্ষেপের মধ্যে পরিবর্তিত হতে পারে। অতিরিক্ত খরচ যেমন স্বাস্থ্য পরীক্ষা, প্রমোশন ফি, এয়ারটিকেট এবং অপেক্ষার সময়ের খরচ এই উল্লেখ্য নয়।

এছাড়াও, ভিসা প্রস্তুতির জন্য আবেদন নির্দিষ্ট প্রকারের অফিশিয়াল সার্টিফিকেট, ব্যক্তিগত প্রস্তুতি বিদ্যমান থাকতে পারে যা অতিরিক্ত খরচের কারণ হতে পারে।

আপনার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং আবেদন ফির বিষয়ে আরও নির্দিষ্ট তথ্যের জন্য অস্ট্রেলিয়ার বাংলাদেশের দূতাবাসে অথবা ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে পারেন।

অস্ট্রেলিয়ায় কাজের বেতন কত হতে পারে?

অস্ট্রেলিয়ায় কাজের বেতন সম্পর্কে নির্দিষ্ট তথ্য দেওয়া সহজ হবে না, কারণ এটি পেশার ধরণ, অবস্থান, অভিজ্ঞতা, কৌশল ও অন্যান্য ফ্যাক্টর এর উপর ভিত্তি করে, পরিবর্তন করতে পারে।

তবে, অস্ট্রেলিয়ায় কাজের বেতন সাধারণত প্রতি ঘন্টায় প্রদান করা হয় এবং হয়তো মাসিক ভাবে প্রদান করা হয়।

অস্ট্রেলিয়ায় কাজের বেতন বৃদ্ধির জন্য নির্ধারিত মিনিমাম বেতন পরিস্থিতি অনুযায়ী বিভিন্ন পেশার জন্য নির্ধারিত হয়ে থাকে।

মিনিমাম বেতনটি প্রতি ঘন্টায় বা প্রতি মাসে নির্ধারিত হয় এবং সাধারণত বেতনের ক্ষেত্রে এটি একটি নির্দিষ্ট নিয়ম হয় যা নিয়মিত বেতন হিসাবে ব্যবহার করা হয়।

আপনি কোনও নির্দিষ্ট পেশা বা কাজের বেতনের জন্য বিস্তারিত তথ্য জানতে পারেন। অস্ট্রেলিয়ার সরকারি ওয়েবসাইট অথবা অস্ট্রেলিয়ান এমপ্লয়মেন্ট ওয়েবসাইট দেখে। অথবা আপনার আবেদনকারী পদের জন্য স্থানীয় কর্মসংস্থান সংস্থাধিয় অক তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন।

অস্ট্রেলিয়া যেতে কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন?

অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত কিছু প্রধান ডকুমেন্ট প্রয়োজন হতে পারে। এই তথ্য গুলি সাধারণত প্রয়োজনীয় হয়।

তবে আপনার সমস্ত কাজের জন্য সঠিক ডকুমেন্ট গুলি নিশ্চিত করতে, নিজেদের উচিত তথ্য গুলো সংগ্রহ করে, সরাসরি অস্ট্রেলিয়ার দূতাবাসে বা ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করা।

কাজের ধরণ অনুযায়ী নিচের কিছু ডকুমেন্ট প্রয়োজন হতে পারে :

ভ্যালিড পাসপোর্ট: অস্ট্রেলিয়ায় যাওয়ার জন্য পাসপোর্ট প্রয়োজন হবে। নিশ্চিত করুন যে, আপনার পাসপোর্ট এখনো বৈধ।

ভিসা আবেদন ফরম: অস্ট্রেলিয়ার বিশেষ ভিসা ধারণ করার জন্য আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। এই ফরমটি অনলাইনে অস্ট্রেলিয়ার দূতাবাসে অথবা ওয়েবসাইটে সাধারণত পাওয়া যায়।

ছবি: আপনার জন্য একটি ছবি প্রয়োজন হবে যা সঠিক সাইজের এবং প্রয়োজনের মধ্যে হতে হবে।

শিক্ষাগত ডকুমেন্ট: আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র গুলো অন্তর্ভুক্তি করতে হবে। যা তথ্য প্রদান করে যেমন- সনদপত্র, শিক্ষার্থী কার্ড, ডিগ্রী সনদপত্র ইত্যাদি।

কাজের ডকুমেন্ট: আপনার শিক্ষাগত অভিজ্ঞতার প্রমাণপত্র সহ আপনার কাজের পরিচিতি সম্পর্কিত যেকোনো ডকুমেন্ট যদি আপনার কাছে থাকে, তবে তা প্রয়োজনীয় হতে পারে।

আর্থিক ডকুমেন্ট: আপনার আর্থিক স্থিতির প্রমাণপত্র গুলোর সাথে আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট, ট্যাক্স রিটার্ন, আয় প্রমাণ পত্র ইত্যাদি যদি প্রয়োজন হয়। তবে এ গুলো সংগ্রহ করতে হবে।

এই পর্যাপ্ত নয়, কিছু প্রতিষ্ঠানের অনুমতি কার্ড, মেডিকেল সার্টিফিকেট, পুলিশ ক্লিলিয়ারেন্স সার্টিফিকেট ইত্যাদি যে, কোনও অতিরিক্ত ডকুমেন্ট প্রয়োজন হতে পারে। আপনি সর্বাধিকারে আপনার ভিসা আবেদনের জন্য যথাযথ ডকুমেন্টেশন সরবরাহ করবেন।

আপনার বর্তমান অস্ট্রেলিয়ান দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যেখানে আপনি আবেদন করতে চান এবং তাদের ওয়েবসাইট এই ঠিকানায় পাওয়া যাবে।

অস্ট্রেলিয়াতে যেতে কোন এজেন্সির ভালো হবে বাংলাদেশে

অস্ট্রেলিয়ায় কাজের জন্য আবেদন করতে চান? এবং ভালো এজেন্সি সাথে যোগাযোগ করতে চান, তবে আপনাকে যে এজেন্সি সঠিক এবং বিশ্বস্ত সম্পন্ন হবে। সেটা নির্ণয় করতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

নিম্নে কিছু জনপ্রিয় এজেন্সি গুলো উল্লেখ করা হয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি অস্ট্রেলিয়ায় কাজের ভিসা আবেদন করতে পারেন। যেমন-

ACNABIN: ACNABIN একটি প্রয়োজনীয় প্রশাসনিক কাজ এজেন্সি এবং তাদের প্রতিষ্ঠানের একটি শাখা অস্ট্রেলিয়াতেও রয়েছে।

তারা দূতাবাসের সাথে ভালো সম্পর্ক রয়েছে এবং অস্ট্রেলিয়ায় কাজের জন্য উচ্চ মানের পরামর্শ ও সেবা প্রদান করতে পারেন। এই এজেন্সির ওয়েবসাইটঃ https://acnabin.com

OZ Visa Info: OZ Visa Info হলো একটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান যা অস্ট্রেলিয়ার মাধ্যমে ভিসা এবং প্রবাসনে আগ্রহী ব্যক্তিদের জন্য পরামর্শ প্রদান করে। তাদের ওয়েবসাইটে আপনি বিস্তারিত তথ্য পেতে পারেন: https://ozvisainfo.com

AIMS Global Education & Immigration Services: AIMS Global একটি প্রতিষ্ঠান যা প্রশিক্ষণ, শিক্ষাগত সহায়তা, ভিসা সংক্রান্ত পরামর্শ এবং অন্যান্য পরিষেবা প্রদান করে। তাদের ওয়েবসাইটঃ https://aimsglobalbd.com

আপনি কোনও এজেন্সি নির্বাচন করার আগে ভালভাবে তাদের সম্পর্কিত তথ্য, অভিজ্ঞতা এবং পরামর্শের গুরুত্ব নিশ্চিত করতে পারেন।

সহজেই তথ্য সংগ্রহ করুন, আপনার প্রয়োজন উপযুক্ত করুন এবং যোগাযোগ করুন এজেন্সি গুলোর সাথে অস্ট্রেলিয়া যাত্রা সূচনা করার আগে।

অস্ট্রেলিয়ায় যে সকল কাজের চাহিদা বেশি রয়েছে?

অস্ট্রেলিয়ায় কিছু বেশি চাহিদা কাজ গুলোর নিম্নলিখিতঃ

আইটি ও প্রোগ্রামিং: সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডাটা এন্ট্রি ও বিশ্লেষণ এবং কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং এর মতো আইটি বিষয়ে স্পেশালাইজড দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা প্রয়োজন।

মার্কেটার ও বিক্রয়: বিক্রয় প্রতিনিধি, ব্র্যান্ড ম্যানেজার, মার্কেটার পরিচালক এবং মার্কেটার পরিচালকের মতো বিক্রয় কর্মকাণ্ডে সক্ষমতা ও অভিজ্ঞতা প্রয়োজন।

পেশাগত স্বাস্থ্য সেবা: ডাক্তার, নার্স, ফিজিওথেরাপিস্ট, ডায়েটিশিয়ান এবং প্রয়োজনে অন্যান্য স্বাস্থ্য সেবা পেশাগত লোকের জন্য চাহিদা রয়েছে।

ইঞ্জিনিয়ারিং: সিভিল ইঞ্জিনিয়ার, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার এবং সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার সহ বিভিন্ন প্রকারের ইঞ্জিনিয়ারিং কাজের জন্য চাহিদা রয়েছে।

এই কেটেগরি গুলি ছাড়া আরো অনেক জনপ্রিয় কাজ রয়েছে। তবে, চাহিদা সম্পন্ন কাজ গুলো নিজের দেশ থেকে শিখে তারপরে অস্ট্রেলিয়ায় ভ্রমণ করুন।

শেষ কথাঃ

আপনি যদি কোন কাজের উদ্দেশ্যে অস্ট্রেলিয়া যেতে চান? তাহলে উপরোক্ত আলোচনা অনুসরণ করে, বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন।

কারণ আমরা এখানে অস্ট্রেলিয়া যেতে কত টাকা লাগে এই বিষয় ছাড়া আরো বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে জানিয়ে দিয়েছি।

এখন পুরো আলোচনা বুঝার পরেও যদি কোন প্রশ্ন থাকে। তবে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ…

আপনার জন্য আরও আর্টিকেল

Leave a Comment