অনেক সময় হল তোমার সুপ্ত প্রতিভাকে বেঁধে রেখেছে। এখন একটু মস্তিষ্ক তাকে বিকৃতি করে তোমার প্রতিভাকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দাও।
প্রথম দিন একটু কষ্ট হবে। অলস লাগবে ইচ্ছে করবে ছেড়ে দিতে।
দ্বিতীয় দিন তার থেকেও বেশি কষ্ট হবে। তোমার মধ্যে দ্বিধাবোধ সষ্টি হবে তোমার না পারার উপরে। মনে মনে বলবে হয়তো আমি পারবে না। এবার সত্যি বলতো আসলে তুমি কী পারবে না! ভেবে দেখো তো কােন পারবে না। তুমি তো তুমিই না পারার কী আছে তোমাকে তো পারতেই হবে।
তৃতীয় দিনে তোমার মনের বিশ্বাস একটু বৃদ্ধি পাবে। তুমি র্দীঘ নিশ্বাস নাও এবার ছেড়ে দাও।কী ভয় লাগছে এবার আবার র্দীঘ নিশ্বাস নাও ছেড়ে দাও।এবাট একটু হালকা লাগছে তাই না।
চর্তুথ দিনে তোমার মনটা একটু হালকা লাগবে। এই ৪দিনে তুমি অনেক কিছে বুঝে গেছো যে তোমার মধ্যে র্ধৈয কতটুকু। তুমি এখন শান্ত হয়ে গেছো। আগের মতন আর ভয় লাগছে না।
৫তম দিনে তুমি নতুন একটা রুপে সকালটা শুরু করবে। খুব সুন্দর একটা সকাল হবে। প্রবিত্রতা থকবে এই সকলটাই। এইতো তুমি নিজেকে পরিবর্তন করে ফেলেছো। তুমি আগে যা ছিল, যে ব্যর্থতা তোমাকে আকড়ে রেখেছিল তুমি এখন তার থেকে মুক্ত।
এখনা কী কী করতে পারোনি লিস্ট রেডি কর। না করা কাজের ঝরণা সৃষ্টি করো তোমার খাতায়। লিস্ট করা শেষ।এখনা তা দেওয়াল টাঙ্গিয়ে দাও। যাতে তোমার চোখরে সামনে তাকো।
প্রতিজ্ঞা বদ্ধ করে নিজেকে। কাজ না পারার একটা কজ করবেই। পরিশ্রম কর সাফল্য শুধু তোমার হবে। পরিশ্রম সবকিছু হারিয়ে দেয়। তোমার ব্যর্থতা যে তোমার সফলতার প্রথম পদক্ষেপ তা তুমি জেনে নাও।
তুমি নিজে যে কতটুকু করতে পারবে তা তুমি নিজেই জানো না। হ্যা শুধু তুমিই পারবে। মনে রাখবে’ ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়’।
খুঁজে নাও তুমি নিজের এক রূপ। নিজেকে সাজ্জিয়ে নাও নতুন একটা রূপে।চমকিয়ে দাও সবাইকে তোমার নতুন রুপটা দেখিয়ে। এটতাও কষ্টের হবেনা সেইটা আমি জানি। শুধু তুমি বিশ্বাস রাখো নিজের উপরে।
ধন্যবাদ সবাইকে আমার এই পোস্ট পড়ার জন্য।আশা করি সবাই নিজের ভিতরেরে নতুন একটা রূপ খুঁজে পাবেন। নিজের ভিতরে যে সুপ্ত প্রতিভা আছে তা খুঁজে পেতে সফল হবেন। জানি নিজেকে পরিবর্তন করতে কষ্ট হবে তবুও চেষ্টা চালিয়ে জান। সফলটা একদিন আপনার কাছে চলে আসবে।