আপনার ভিতরের মূল্যবোধকে জাগিয়ে তুুলুন- অনুপ্ররনা।

সঠিক  জায়গায় পৌঁচানোর কাজই হলো ক্ষমতার প্রকাশের ফল। আপনাকে আপনি নিজেই গড়ে তুলতে হবে। আবার এটা ভাববেন না, মানুষ ভাগ্যর উপর নির্ভরশীল। ভাগ্য যাই থাকুক আপনাকে অটল থাকতে হবে। কেউ কেউ বলে ভাগ্য বলতে কিছু নাই- আবার এই লোকটাই দেখবেন (টাকাই ধরে নিলাম) টাকা হারিয়ে ফেলেছে তখন ওনাকে কিছু বললে দেখবেন উনার উত্তরটা হবে ভাগ্যে এটাই ছিলো অথবা পরীক্ষায় ভাল পরীক্ষা দিয়েছেন, কিন্তু  রেজাল্ট  খারাপ করেছে তখন এই লোকটাই দেখবেন বলবে ভাগ্য খারাপ ছিলো।

আপনি সারাজীবন যদি মনেপ্রানে ভালো করতে  চান,,  তাহলে আপনি এই শক্তি অজর্ন করতে চাইবেন-এই ‘সর্বাভৌম’ ক্ষমতা আপনি অারও বেশি বেশি করেই চাইবেন। এ শক্তি রয়েছে আপনার মধ্যে।

এটাই আপনার সঠিক কাজ করার সাহস যোগান করে। এটাই আপনাকে সফল ভাবে কাজ সম্পন্ন করায়।

যখন মনে হবে এটা আপনার  দ্বারা করা সম্ভব নয়, তখন একটু নিজেকে প্রশ্নের সম্মুখীনকরেন। আপনি নিজেকে বলতে চেষ্টা করুন। যে  আমি কেনো পারবনা। আমি তো তাদের মতই। বিশ্বে যারা সফল হয়েছেন তাদেরকে দেখবেন আমাদের মতই। শুধু তারা  একটু ভিন্ন ভাবে কাজ করেছেন। কোনটা হবে বা হবেনা এটা তারা ভাবেনী। তারা ভেবেছেন আমরা সক্ষম হবো। তাহলে ধরা যতে পারে আপনিও সক্ষম, আপনাম মধ্যে বেশি কিছু ভালো জিনিস আছে।

তারপরেই মনস্থির করে নিন আপনি এগিয়ে যাবেন।উঠবেন আরো……. আরো উঁচুতে। নিজেকে মনে প্রানে গ্রহন করুন। সত্যিকার গ্রহণীয় বস্তু কখনো হঠাৎ এশে পরে না। আত্ম-জিজ্ঞাসা আর আত্ম-জ্ঞান অতি দরকারী জিনিস। এটা না থাকলে, বা এর সাহায্য ছাড়া আমাদের নিজেদের কাছ থেকে সর্বশ্রেষ্ট জিনিসটি আদায় করতে পারবেন না।

“আমাদের মন হলো এমন এক যন্ত্র যার সাহায্যেই আমরা কাজ করি। তাই আমাদের নির্ভুলভাবে চিন্তা করতে হবে, যাতে কোনটি গুরুত্বপূর্ণ আমার যেন মনে রাখতে পারি এবং কোনটি মূল্যহীন ভুলে যেতে পারে। আর এমন আবেগে আপ্লুতহতে হবে যাতে আমরা কার্যকরী কিছু করতে পারি এবংযন্তণাময় বা অপ্রোয়জনীয় সব কিছুই দূর করতে পারি। আমাদের রাত্রিতে শান্তিতে নিন্দ্রা যেতে হবে আর দিনের আলোয় সুষ্ঠুভাবে চিন্তাও করতে হবে। আমাদের অবশ্যই বিতর্কিত বিষয়ের সঠিক বিচার করতে হবে আর এটা করতে গিয়ে কোন ভাবেই সংস্কার বা অযৌক্তিক আবেগ  তাড়িত হওয়া চলবে না এবং আমাদের চারিত্রিক সেই বৈশিষ্ট্য থাকতে হবে, মন আমাদের প্রকৃতই ভালো কিছু করতে উদ্বুদ্ধ করবে আর মানুষেরসেবায় ব্যবহৃত হবে।”

এগিয়ে চলতে গেলে আপনাকে মস্তিষ্ক চালনা করতে হবে।

ভাগ্যের কথা বলে লাভ নাই।

আপনি একটা বিরাট সুযোগের অপেক্ষায় আছেন। ভাগ্য সোহায় হোক আর না হোক,  আসল কেন্দ্রবিন্দুআপনিই। মস্তিষ্কের শক্তি  মানুষকে তুলে এনে এগিয়ে দেয়। স্রোতের অনুকুলে এগিয়ে চলুন। এভাবেই সবছেয়ে ভালো কিছু করা সম্ভব।

আপনি হয়তো ভাবতে পারেন আপনার মস্তিষ্ক বলতে কিছু নেই। পারটা তাই নয়, সব মানুষেই মস্তিষ্ক নিয়ে  জম্মায়। আপনি মস্তিষ্ককে সজীব রাখুন। একে বেস্ত রাখুন।  দ্রুততার সঙ্গে  সব সিখবার চেষ্টা করুন। বিখ্যাত মানুষরা যেভাবে অতি ক্ষুদ্র জিনিসও খুঁটিয়েলক্ষ করেন। শুধু লক্ষ্যরাখবেন প্রতিটি রিপু সঝাগ থাকে, জাগ্রতআর তীক্ষ্ণ থাকে।  এটা হলো দক্ষতা অর্নেজর প্রাথমিক কাজ। যে ব্যক্তি তার চোখ কান সঝাগ রাখতে পারে না সেই ব্যক্তি কখনো সাফল্য অর্জনকরতে পারবে না। সব কিছু বেছে নিন।  তারপর সব কিছু সাঝিয়ে তুলুন। দ্রুত চিন্তার  কাজে এটাই হলো সঠিক উপায়। আপনি মূল্যাইত হবেন তার উপর, আপনি কতটুকু তাকে দিলেন। তাই আপনার উদ্দেশ্য হোক আরও ভালো  চিন্তাধারা।

অধিকার কেউ কাউকে দেয় না, অর্জন করে নিতে হয়।

ক্ষমতার অধিকারী একজন মানুষ সত্যিই অসাধান।

#অনিক জিসান

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top