ঘরে বসে আয় করার সহজ উপায় । ঘরে বসে আয় করার জন্য আমরা সবাই ইন্টারনেটে অনেক ঘাঁটাঘাঁটি করে থাকি। ঘরে বসে আয় করার সহজ উপায় এর মধ্যে আপনারা অবশ্যই অনেক রকমের সাইটেই ইতি মধ্যে ঘুরে এসেছেন।
সেখানে হয়তো আপনাদের মন মতো কোন আয় করার উপায় পছন্দ হয়নি। ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত কিছু উপায় এবং অনলাইন ইনকাম সাইট রয়েছে যেগুলো থেকে আপনারা সহজে অনলাইনে আয় করতে পারবেন।
আজ আপনাদের সামনে কিছু ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। তবে একটা কথা না বললেই নয় যে, আমরা ঘরে বসে আয় করার যেকোন সহজ উপায় অবলম্বন করি না কেনো, আমাদের সেখানে সময় ও শ্রম দিতে হবে। এখন আমাদের দেশের পেক্ষাপটে টাকা আয় করাটা তেমন সহজ কর্ম নয়। যার ফলে ইতি মধ্যে দেশের অনেকেই বেকার রয়েছে। আমাদের দেশের মধ্যে অনেক ছাত্র অনার্স মাস্টার্স পাশ করেও বেকার পরে আছে।
Read More- ছাত্র ছাত্রীদের অনলাইনে আয়ের সহজ উপায়।
আপনারা সকলেই জানেন যে, বেকারত্বর সমস্যা আমাদের দেশের এক বড় সমস্যা। ঘরে বসে আয় করার অনেক সহজ উপায় রয়েছে। তবে এর মধ্যে কিছু বাছাই কৃত উপায় আপনাদের সামনে তুলে ধরব। কিন্তু এর জন্য সময় এবং পরিশ্রম এর দরকার অনেক।
আপনারা চাইলেই এসব থেকে সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ঘরে বসে ছেলে বা মেয়ে, কম বয়সী থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক লোকদের। কাজ করার সহজ উপায়ে নিচে আপনাদের কাছে সম্পূর্ণ ব্যাখ্যা করব। যাতে আপনারা বুঝতে পারেন যে, আপনাদের ঘরে বসে আয় করার কোন সহজ উপায়টি অবলম্বন করতে হবে। আপনার দৃঢ় প্রতিজ্ঞাই আপনার সফলতার রূপ নেবে। আরও পড়ুন- ঘরে বসে অনলাইনে আয় এর সহজ উপায়।
আর্টিকেল লিখে ঘরে বসে অনলাইনে আয়
আপনারা অনেকেই হয়তো ভাবছেন যে, কন্টেন্ট রাইটিং এই বিষয়টি আসলে কী ? এটি মূলত একধরণের লেখা-লেখির কাজ। অর্থাৎ, আপনারা এখন যে এই আর্টিকেলটি পড়ছেন, এটাও একটি কন্টেন্ট। ঘরে বসে আপনারা টাকা আয় করতে চাইলে, কন্টেন্ট রাইটিং এই বিষয়টি আপনাদের জন্য একটি তুলনা-মুলক অনেক ভালো একটা আয় এর উপায়।
বর্তমানে ওয়েবসাইটে লেখালেখির জন্য প্রতিনিয়ত প্রচুর পরিমানে কন্টেন্ট রাইটারের প্রয়োজন হচ্ছে। ইংরেজি এবং বাংলা কন্টেন্ট দুটির চাহিদাই রয়েছে অনেক। ঘরে বসে কন্টেন্ট রাইটিং করে মাসে প্রায় ৪০,০০০ টাকা থেকে ৫০,০০০ টাকা আয় করা সম্ভব। ঘরে বসে টাকা আয় করার জন্য এটি একটি অসাধারন মাধ্যম।
যারা লেখালেখি করতে পছন্দ করেন তারা এই কাজটি করতে পারেন। তবে আপনারা এর কিছু স্পেশাল টিউটোরিয়াল দেখে কন্টেন্ট রাইটিং বেশি বেশি করে লেখা-লেখি করে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন।
Read more-
- অনলাইনে আয় করার ১২ টি সহজ উপায়
- ওয়েবসাইট তৈরি করে আয় করার উপায় 2021
- দ্রুত অনলাইনে ইনকামের সহজ ব্লগিং টপিক
- মেয়েদের ঘরে বসে টাকা আয় করার উপায় (ইন্টারনেটে ইনকাম)
শুধু মাত্র আমাদের দেশে নয় বরং সারা বিশ্বের সকল দেশে কন্টেন্ট এর চাহিদা রয়েছে। এক একে এর চাহিদা বেড়েই চলেছে।
আমরা ওয়েবসাইট এ যেকোন বিষয় দিয়েই সার্চ দিইনা কেনো, কিছু না কিছু লেখা আসে। আর যেসব আসে তার মধ্যে বেশির ভাগই হচ্ছে কন্টেন্ট। যা কারও না কারও লেখা কন্টেন্ট। এসব নিজে নিজেই তৈরি হয়নি। সব আলাদা আলাদা লোকের দ্বারা তৈরি কন্টেন্ট।
ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার জন্য এই মাধ্যম টি বেস্ট। আমাদের সমাজের মেয়েরা কাজের জন্য বাইরে যেতে পারেনা। তাই তাদের জন্য এটি অনেক ভালো উপায়। এখানে কাজ করে আপনারা হাত খরচ তোলার মত টাকা আয় করতে পারবেন। আমাদের সকলের জন্য ঘরে বসে টাকা আয় এর উপায় এর মধ্যে কন্টেন্ট রাইটিং করাটা অনেক ভালো উপায়। আপনি ফ্রী-ল্যান্সার নামে অ্যাপ সম্পর্কে শুনে থাকবেন। আপনার কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ এখান থেকে খুজে নিতে পারবেন। এখানে ভালো টাকার বিনিময়ে কাজ দিয়ে থাকে।
এছারাও বিভিন্ন ওয়েবসাইট এর সাথে কথা বলে আপনি কাজ করতে পারেন। বর্তমানে খবরের কাগজ, ফেসবুক, টুইটার সহ ইত্যাদিতে বর্তমানে অনেক কন্টেন্ট রাইটিং এর জন্য কাজ আসে। সেখান থেকে চাইলেও কাজ করতে পারেন।
ব্লগিং করে ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম
ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার দীর্ঘস্থায়ী একটি মাধ্যম হলো ব্লগিং। এই উৎস থেকে আপনারা সহজেই ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারবেন। তবে এটি একটি স্থায়ী আয়ের এর উৎস হিসেবে অনেকে মনে করে। ব্লগিং করে আয় করা একটি ভালো উপায়।
ব্যাক্তিগত ভাবে, আমি এই অবস্থান থেকে আয় করার জন্য উপদেশ দিচ্ছি। এখান থেকে আপনারা বাড়িতে বসে স্থায়ী ভাবে চাকরি এর মত আয় করতে পারবেন। এটি মুলত আপনাকে পোস্ট লিখতে হবে। খুব সহজ এ আপনি এখান থেকে অ্যাড সেন্স এর মাধ্যমে টাকা আয় শুরু হয়ে যাবে। তবে অ্যাডসেন্স ছাড়াও এখানে আরও অনেক আয় এর মাধ্যম আছে।
এখানে একটি বিষয় ভালোভাবে খেয়াল রাখতে হবে। কোন কিছুই সহজে অর্জন হয় না। তবে পরিশ্রম করলে কোন কিছুই কঠিন নয়।
বেশিরভাগ ব্লগিং এ কোন একটা বিষয় সম্পর্কিত ধারা অনুশারি, আলোচনা বা খবর সম্পর্কে জানায়। বাকি গুলো অনলাইনে ব্যাক্তিগত ব্লগ। আপনাদের ব্লগ বিভিন্ন রকমের হতে পারে। যেমনঃ আর্ট ব্লগ, ফটো ব্লগ, ভিডিও ব্লগ, প্রোডাক্ট ব্লগ, এমপিত্রি ব্লগ, টেকনোলজি ব্লগ, মাইক্র ব্লগ, রিভিউ ব্লগ, ইত্যাদি। একটি ব্লগ আপনাকে ধারনা দেবে আপনার যা প্রয়োজন।
আপনি যদি অনলাইনে স্থায়ী, নির্ভরশীল এবং স্থিতিশীল কোন কাজ করতে চান। তবে আপনার সবার প্রথমে যেটি থাকবে তা হলো ব্লগিং করা। কারণ, ব্লগিং এমন একটি কাজ যেটিকে আপনি পার্ট-টাইম ও ফুল-টাইম দুটিই করতে পারেন। আপনাদের ঘরে বসে ব্লগিং আয় এর জন্য এখন আপাদত আপনাদের পার্ট টাইম কাজ করাটাই ভালো। পরবর্তীতে আপনারা চাইলেই এটি ফুল-টাইমে করতে পারেন।
আরও পড়ুন: গুগল এডসেন্স থেকে মাসে $১৫০০ ডলার আয় করার উপায় । পূর্ণাঙ্গ গুগল এডসেন্স এর নিয়ম
প্রথম অবস্থায় যখন নিজেকে ব্লগিংয়ে যুক্ত করবেন। তখন ব্লগিং বুঝতে আপনার বেশকিছু সময় দিতে হবে। আপনাকে ব্লগিং সম্পর্কে সামান্য ধারনা নিতে হবে। তবে এটি এক রকমের দীর্ঘস্থায়ী আয় এর সেক্টর। আপনি যদি একবার কাজটাকে আপনার আয়ত্তে নিয়ে আসতে পারেন। তাহলে আপনি মাসে প্রায় এক লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন। এরপরে আপনারা চাইলেই এটিকে আপনাদের ফুল-টাইম চাকরির মতোই করতে পারবেন। এর ফলে আপনি বেশি পরিমাণে সম্মানি ঘরে বিসে আয় করতে পারবেন।
Read More-
- ওয়েবসাইট তৈরির খরচ কত? বিস্তারিত জেনে নিন
- ১০০% বিনামূল্যে ওয়েবসাইট তৈরি (Free)
- অনলাইন ব্যবসা কি? কিভাবে শুরু করব, লাভজনক অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া
- ওয়েবসাইট তৈরি করে আয় করার উপায় 2021 [Secret টিপস]
ইউটিউব থেকে ঘরে বসে আয়
বর্তমানে এক জনপ্রিয় মাধ্যম হইল এই ইউটিউব। এটি আজকাল সবথেকে বেশি পরিমানের লোক ব্যাবহার করে থাকে। বিলিয়ন বিলিয়ন মানুষ ইউটিউব এ ভিডিও দেখে। ইউটিউব থেকে আয় করা সম্ভব। শুধু দরকার একটু ধৈর্যর। আপনারা চাইলেই ইউটিউব এ ভিডিও দেওয়ার মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। ভিডিওতে ভিউ, সাবস্ক্রাইব এবং কতক্ষণ ভিডিওটি দেখলো তার উপর নির্ভর করে আমাদেরকে টাকা প্রদান করা হয় ইউটিউব।
মূলত অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমেও টাকা দিয়ে থাকে। তবে আমাদের মধ্যে যারা ঘরে বসে টাকা আয় করতে চায় তাদের জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ। কারণ, তাদের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ সময় আছে ইউটিউব এ দেওয়ার জন্য।
আমাদের ঘরে বসে আয় করার জন্য ইউটিউব সাইট বা অ্যাপে সময় দেওয়াটা ভালো। বিশেষ করে গেম এর ভিদিও। কারন আজকাল গেম এর ভিডিও দিয়ে অনেকে সহজেই ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যেতে পারে। ইউটিউব থেকে টাকা আয় এর মাধমটি ঘরে বসে আয় করার জন্য একটি অন্যতম মাধ্যম। এখানে আমরা বিভিন্ন বিষয়ের ভিডিও তৈরি করতে পারব।
ইউটিউবে অনেকেই অনেক ধরনের ভিডিও দিয়ে টাকা ইনকাম করে। তবে অজানা, পচানো ও গামের ভিডিও দিয়ে সহজ এই ভাইরাল হওয়া যায়। ইউটিউবে সব রকমের ভিডিও রয়েছে। তবে এসব এর মধ্যে সব থেকে বেশি ভিউ হয় গান এর ভিডিও গুলিতে। তবে আপনারা আপনাদের মন মত কন্টেন্ট নিয়ে ভিডিও বানাতে পারেন। কেননা যে লোক যে বিষয়ে পারদর্শী তাকে সেই কাজ করতে দেওয়া উচিত।
মানুষ জ্ঞান প্রেমিক হয়ে থাকে এবং দিন দিন বিভিন্ন রকমের ভিডিও দেখতে পছন্দ করে। শুধু মাত্র একটি কনটেন্টের পিছনে প্রথমে সফলতা আনতে হবে। তাহলে ভালো না হয় কোন লাভ হবে না। আপনারা বাড়িতে বসে শুধুমাত্র ভিডিও ছাড়াও লাইভ ভিডিও বানাতে পারেন।
এছাড়াও রয়েছে শিক্ষামূলক, কমেডিয়া্ন, টিউটরিয়া, মিউজিক, নাটক ও রিভিউ সহ আপনার পছন্দমত যেকোন কন্টেন্ট। আপনার বেঁছে নেওয়া কন্টেন্ট এর ওপর ভিডিও বানিয়ে আপনাদের চ্যানেলে ভালো মানের করতে পারবেন।
ইউটিউব থেকে যেভাবে ঘরে বসে টাকা আয় করবেন সেটি বলছি, এর জন্য আপনার চ্যানেলের মাইটাইজ ব্যাবহার করতে হবে এবং এডসেন্স যোগ করতে হবে।
এডসেন্স যোগ করতে হলে মিনিমাম 1000 সাবস্ক্রাইব থাকতে হবে, আর আপনার চ্যানেলের সমস্ত ভিডিও মিলে লাস্ট একবছরে অর্থাৎ, যে সময়ে চ্যানেলটি খোলা হয়েছিল সেসময় থেকে ১ বছর বয়স হলে যেন সর্বমোট 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে করতে পারবে তখনই আপনি এডসেন্স এর জন্য অ্যাপ্লিকেশন করতে পারবেন।
এরপর অ্যাপ্লিকেশন এরপর এডসেন্স কর্তৃপক্ষ আপনাকে ভালো করে আপনার চ্যানেলকে রিভিউ করবে এবং আপনার চ্যানেলকে ভেরিফিকেশন এর মাধ্যমে পরীক্ষা করবে। এতে সফলভাবে উত্তীর্ণ হলে আপনাকে অ্যাড-সেন্স দেওয়া হবে। তানাহলে আপনি অ্যাডসেন্স পাবেন না আর আয়ও হবে না।
আপনারা চাইলে রিভিউ এর ভিডিও বানাতে পারবেন যেখানে আপনা অ্যাড সেন্স লাগবে না। আপনারা ভিদেওতে যেকোন একটি জিনিস নিয়ে কথা বলবেন যাতে মানুষ সেটি আপনার ভিডিও দেখে কেনে। এর ফলে আপনার ওই ভিডিও দেখে যদি কেও ওই জিনিস কিনে থাকে তবে আপনি সেটি থেকে কিছু টাকা পাবেন। এভাবেও আপনি ঘরে বসে আয় করতে পারেন।
তবে অন্য কারও ভিডিও নিজের চ্যানেলে আপলোড করা যাবেনা, এটি সাইবার অপরাধ। মেয়েরা ঘরে বসে টাকা আয় করার জন্য এটি একটি অনেক ভাল মাধ্যম। মেয়েরা চাইলে এইখানে তাদের মনমতো কনটেন্ট বাছাই করে এখানে ভিডিও দিতে পারে। এই ভিডিওগুলো যখন হবে তখন তারা এখান থেকে অনেক সহজেই টাকা ইনকাম করতে পারবে।
আপনারা যারা আমার আর্টিকেলটি পড়ছেন তারা জেনে নিন যে, অনেকেই ইউটিউবিং শুরু করার আগে নতুন নতুন ইন্সট্রুমেন্ট কিনে 40 হাজার থেকে 50 হাজার টাকা নষ্ট করে ফেলেন। আসলে এটি তাদের মস্ত বড় একটা ভুল, ইউটিউব শুরু করার আগেই যে আপনাকে ইন্সট্রুমেন্ট কেনা লাগবে তার কিন্তু কোনো মানে নেই।
আপনি চাইলে আপনার স্মার্টফোনটি দিয়েই আপনি আপনার গুণ দিয়ে ভালো ভিডিও তৈরি করতে পারবেন। সফল হওয়ার পরবর্তীতে সময় এ আপনি যখন এডসেন্স পাবেন অর্থাৎ, আয় করা শুরু করবেন তখন আপনি সেই সেই টাকা দিয়ে ইন্সট্রুমেন্ট কিনতে পারেন। এতে আপনারই ভালো হবে। কারন আগেই টাকা খরচ করে যদি পরে আয় না হয় তবে আপনাদের ক্ষতি হবে। ইউটিউবে আয় সম্পূর্ণ নির্দেশনা ।
Read more-
- দ্রুত অনলাইনে ইনকামের সহজ ব্লগিং টপিক
- ব্লগিং এর ভালো Topic/বিষয় নির্বাচন করার কৌশল
- মোবাইলে গেম খেলে আয় করার কার্যকরি উপায়
- টাকা আয় করার apps [মোবাইল দিয়ে আয় করুন]
ফ্রিল্যান্সিং করে ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম
বর্তমান বিশ্বের জনপ্রিয় পেশার মধ্যে একটি পেশা হলো ফ্রিল্যান্সিং। লক্ষ লক্ষ মানুষ এই পেশায় নিয়জিত রয়েছে। তবে এর জন্য একটি জনপ্রিয় সাইট আছে। যেখানে মানুষ কাজ দেয় ও কাজ করে। ইন্টারনেটে কাজ করার একটি বিশ্বস্ত সাইট হলো ফ্রিল্যান্স সাইট। আপনাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো ফ্রিল্যান্সার এই নামটি আগেও শুনেছেন। এই সাইট এ ২০১২ সাল থেকে এখন পর্যন্ত নিষ্ঠার সাথে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিচ্ছে লক্ষ লক্ষ মানুষদের। আপনি মোবাইল ফোন বা পিসি তে এসব কাজ সহজ এ করতে পারবেন।
আমার এই আর্টিকেল যারা পরছেন তারা নিঃশ্বই কাজ এর খোজ এ এসেছেন তাদের জন্য আমার উপদেশ যে তারা এই ফ্রিল্যান্সের সাইট এ কাজ করুন। আপনাদের কে এখানে কাজ দেওয়া হবে, যা জমা দিয়ে আপনার পেমেন্ট নিতে পারবেন যাকোন অনলাইন লেন্দেন এর মাধ্যমে। এখানে আপনারা মন মতো কাজ খুজে কাজ করতে পারবেন।
এই সাইট এ মূলত, দুই টাইপ এর লোক থাকে। এক হইল যারা কাজ করবে তারা আর অন্য জন হইল যে কাজ দিবে সে। এখানে নতুন কর্মচারী থেকে শুরু করে এক্সপার্ট লোকেরাও কাজ করে। এখানে বিভিন্ন মূল্য এর কাজ পাওয়া যায়। তবে বাংলাদেশ এর জন্য আগে ঠিক হয়ে নিবেন যা টাকা কিসের মাধ্যমে দিবে, বাংলাদেশ এর কাজ গুলতে এজেন্টের বিকাশ এর মাধ্যমে টাকা দিয়ে থাকে।
এই জায়গায় কাজ করতে হলে আপনাকে উপরে দেওয়া লিঙ্ক এ ক্লিক করতে হবে। এর পর আপনাকে ওই পেজ এ গিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। অ্যাকাউন্ট এ সব আপনার সঠিক তথ্য ব্যাবহার করতে হবে। সব কিছু এর বানান ঠিক করে লিখবেন, পারলে সার্টিফিকেট এর নাম লিখবেন। এর পর প্রোফাইল সুন্দর করে সাজাবেন, সাজানো হলে কাজ ভিজিট করে দেখতে হবে। আপনি যে কাজে বেশি অভিজ্ঞ সেই কাজই করবেন, কারণ এতে আপনার ভালো। আর যদি কাজ খারাপ করেন তবে খারাপ রিভিউ আসে, এর ফলে আপনার সম্ভাবনা কমে যায়।
এখানে ওয়েবসাইট ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডেভ্লপমেন্ট, অডিও-ভিডিও প্রোডাকশন, কনটেন্ট রাইটিং, অ্যানিমেশন, ফটোগ্রাফি, ডাটা এন্ট্রি ইত্যাদি হাজার রকমের কাজ থাকে এই সাইট এ। আপনার কাজ শেষ করলে আপনার টাকা সরাসরি আপনার অ্যাকাউন্ট এ যুক্ত হয়ে যাবে। এর পর আপনি আপনার যাকোন ব্যাংকিং মাধ্যম টাকা বের করে নিতে পারবেন। এখন এটি আপনাদের কাছে যে আপনারা এই কাজটি করবেন কি করবেন না। তবে এখানে কাজ করাও খারাপ না।
টিউশন করিয়ে আয়
আমাদের দেশে দিন দিন টিউশন এর চাহিদা বেড়েই চলেছে। আপনারা চাইলেই আপনাদের শিক্ষাকে কাজে লাগিয়ে, ঘরে বসে টিউশন করে টাকা আয় করতে পারেন। আমাদের মধ্যে অনেকেই এখন বেকার রয়েছি, তারা হয়তো ভালো শিক্ষা গ্রহন করার পরেও ভালো কোন চাকরি পায় নি। আমাদের মধ্যে বিশেষ করে মেয়েরা তাদের কাজ করতে বাইরে জেতে পারে না। তাদের কে বারিতে বসে থাকতে হয়। তাছারা গৃহিণীরাও অনেক সময় পায় বাড়িতে বসে সময় কাটানোর জন্য। তাদের জন্য এটি অনেক ভালো একটি আয় এর উৎস।
টিউশন করাণোর জন্য প্রথমে প্রয়োজন পর্যাপ্ত পরিমানের প্রচারের। কারন, আপনি টিউশন করেন সেটা যদি লোকে না জানে, তবে আপনার কাছে পড়বে কে। টিউশন করানোর মাধ্যমে আপনারা নিজের পরিচিতির সাথে সাথে আপনার ঘরে বসে আয় এর পরিমান এবং ছাত্র বৃদ্ধি এর পরিমান বাড়তে থাকবে।
ডাটা এন্ট্রি – করে আয়
বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ। ব্যাবসা, দোকান, স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল অহ প্রায় সব জায়গায়। আজকাল তথ্য সংরক্ষন এর জন্য কম্পিউটার ব্যাবহার করা হয়। তথ্য সংরক্ষন এর জন্য যে বিষয়টি ব্যাবহার করা হয় তা হলো ডাটা এন্ট্রি। ডাটা এন্ট্রি কাজটি সহজ লাগলেও এটি তেমন সহজ নয়। সারাদিনের কাজ সংরক্ষণ করে রাখা ডাটা এন্ট্রির কাজ। কারণ প্রায় সব জায়গাতেই আজকাল কম্পিউটারে ডাটা এন্ট্রি করা হয়। ডাটা এন্ট্রি মানে হচ্ছে কোনকিছু সংরক্ষণ করা। একটি নির্দিষ্ট ডেটাবেজে ডাটা এন্ট্রি করা না থাকে।
আমরা বিভিন্ন শপিং মল, দোকানে দেখে থাকি যে একজন লোক অথবা কয়েক জন্য কম্পিউটারের সামনে বসে সব সময় হিসাব নিকাশ টাইপিং করে সংরক্ষণ করছেন। এবং সংরক্ষণ করছেন যে কোন জিনিসটি বিক্রি হলো কোন জিনিসটি দোকানের ভেতর আসলো গেল। ডাটা এন্ট্রি কাজটি বিভিন্ন দোকানে এর চাহিদা রয়েছে। তবে আপনার ঘরে বসেই ডাটা এন্ট্রি করতে পারবেন। ডাটা এন্ট্রি ঘরে বসে কাজ করার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে বাড়িতে বসে থেকে আপনি বিভিন্ন দোকানের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের হিসাব নিকাশ ডাটা এন্ট্রি করবেন। ইন্টারনেট ডাটা এন্ট্রি হয়ে যাবে আপনার ডাটা এন্ট্রি করতে পারেন। বিভিন্ন অফিস-আদালতে কোম্পানির আজকাল ডাটাএন্ট্রির লোকের প্রয়োজন যা ঘরে বসে করা সম্ভব।
ডাটা এন্ট্রি কাজ তেমন কঠিন নয় যারা 7 থেকে 14 দিনের মতো প্রশিক্ষণ নিতে পারবেন। তাদের এ কাজটি অনেক সহজ মনে হবে। আপনারা ডাটা এন্ট্রির কাজ ঘরে বসে আয় করার উপায় হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন। কারণ এটি থেকে আয় করা অনেক সহজ। মাসিক বেতনের মাধ্যমে এটির কাজ করানো হয়। তবে ডাটাবেসে কোন কিছু ভুল করলে এতে আপনার ক্ষতি ও আপনি যার জন্য কাজ করছেন তার ক্ষতি। তাই ডাটাবেসের কাজটি একটি সতর্কতামুলক হয়ে থাকে। ডাটা এন্ট্রি করে করাটা মূলত এক্সেল অ্যাপ্লিকেশনে করে থাকে
পার্টটাইম জব করে আয়
পার্ট টাইম জব নামটি সকলেই হয়তো শুনে থাকবেন। আমরা ঘরে বসে আয় করতে সবাই চাই। তবে ঘরে বসে আয় করতে আমাদের হয়তোবা পর্যাপ্ত সময় না হতে পারে। তাই আমাদের এই পার্ট টাইম জবটি। পার্ট টাইম জব তাদের জন্য যারা দিনের কিছু সময় কাজ করতে চান। পার্ট টাইম জব অনেক কিছুই হতে পারে। পাট টাইম জব এরমধ্যে রয়েছে কপি পেস্ট রাইটিং, কনটেন্ট রাইটিং, পিটিসি, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ইত্যাদি। বিভিন্ন দোকানের কাজ ঘরে বসে করার মাধ্যমও পরে পার টাইম জব এর মাঝে।
আমাদের মধ্যে অনেকেই পার্টটাইম জব করে থাকে। ইন্টারনেটে অনেক মাধ্যম রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে সহজেই অনলাইনে পার্ট টাইম জব করতে পারবেন। এমনিতেও ইন্টারনেটের সাথে জড়িয়ে কিছু কাজ শুরু করলে। পরবর্তীতে কাজ খুঁজতে সমস্যা হয় না।
আপনি পার্ট টাইম জব হিসেবে অনলাইন সেলার হিসেবে কাজ করতে পারেন। এছাড়াও পার্টটাইম ফটোগ্রাফি, ইউটিউব ভিডিও ক্রিয়েটর, ডিজিটাল মার্কেটিং সার্ভিস সহ বিভিন্ন রকমের অনলাইন প্লাটফর্মে। আপনি পার্ট টাইম জব হিসেবে কাজ করতে পারবেন। আপনাদের এর জন্য প্রয়োজন শুধুমাত্র একটি ডিজিটাল ডিভাইস এবং ইন্টারনেট।
আপনি যদি অনলাইনে পার্ট টাইম জব না করতে চান। তবে আপনার জন্যেও রয়েছে পার্ট টাইম অফিস জব। যা আপনি অফলাইনে করতে পারবেন। যেমন নেটওয়ার্ক মার্কেটিং, মার্কেটিং ট্রান্সলেটর, পার্টটাইম ইভেন্ট প্ল্যানার, মিউজিক ইন্সট্রাক্টর, বাড়িতে তৈরি খাবার এবং সার্ভিস ম্যান হিসেবে। সার্ভিস ম্যান জিনিসটি ভালো। আপনি নির্দিষ্ট একটি অফিসার সার্ভিস ম্যান হিসেবে থাকবেন। যেখানে আপনাকে কল করে কথা বলতে হবে।
আপনি চাইলেই আপনার সময় মত এ কাজটি করতে পারেন। উপরের সকল পার্টটাইম জবের মধ্যে আপনার কোন জব টি ভালো লেগেছে সেটি আপনি করতে পারেন। কারণ একেক মানুষের একেক রকমের পছন্দ থাকে।
অ্যাফিলেট মার্কেটিং – করে আয়
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এই নামটি শোনে নাই এমন লোকের সংখ্যা নেই বললেই চলে। যারা অনলাইন থেকে ইনকাম এর আশা করে থাকেন। তারা অবশ্যই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কথা শুনেছেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা আজ আপনাদের প্রদান করব। কারণ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে আমরা মার্কেটিং কি বুঝাই। তবে অনেক রকমের ভাগে বিভক্ত এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
আপনারা একটি মোবাইল ফোন দিয়েই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। আপনি একটি পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানলেন, একটি সাইটে এই সাইটটি আপনাকে সেই পণ্যটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবেন এবং আপনাকে সেই সাইট থেকে এই পণ্যটি কেনার উপদেশ দেবে। এটি হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং। যেখানে একটি পণ্য বা সেবা বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান সাথে এক হয়ে একাধিক বিপণনকারী কাজ করে। অর্থাৎ, বিপণনকারী তাদের বিপণন দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে প্রতিষ্ঠান বিক্রয় বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এবং এই কাজের জন্য বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান তাদের একটি লভ্যাংশ প্রদান করে থাকে।
এটিই হচ্ছে মুলত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার এর আয়ের প্রধান উৎস। আপনারা মূলত এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার এর আয়ের এর উৎস থেকে আয় করবেন। অর্থাৎ, আপনি বুঝে গেলেন যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে কোন প্রতিষ্ঠান পণ্য বা সেবা গ্রহণকারী হিসেবে ক্রেতার নিকট উপস্থাপন করা। যার ফলে ক্রেতা উক্ত পণ্যটি ক্রয় করতে আগ্রহী হয় আপনি যে সাইটে অ্যাফিলিয়েট করবেন। সেই সাইটের পণ্য ক্রেতার নিকট তুলে ধরা হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার এর প্রধান কাজ। এর জন্য সবচেয়ে বড় মারকেটিং প্লেস হল অ্যামাজন(Amazon) যাদের বিস্তার রয়েছে বিশ্বব্যাপী। আর আমরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলে থাকি।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে আমাদের মূলত টার্গেট ফিলাপ করতে হবে। কারণ আমাদের যে পরিমাণ পণ্য বিক্রি হবে, আমরা সেই পরিমাণে শেয়ারে টাকা পাব। তবে নিজস্ব অ্যাফিলিয়েট ওয়েবসাইট তৈরি করে। সেখানে আলাদা কিছু টাকা লাভ করা যায়। অ্যাফিলিয়েট ওয়েবসাইটে আপনি কনটেন্ট রাইটিং করেও ওয়েবসাইট থেকে এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন। ঘরে বসে এসব করা জটিল কোনো ব্যাপার না। তবে হ্যাঁ আপনি যদি এডসেন্স তাড়াতাড়ি পেতে চান।
তবে আপনাকে কিছু শর্ত অবলম্বন করতে হবে। যেমন কারো কন্টাক্ট থেকে বিরত থাকা। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রমোট করা। যে সাইট হতে এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করবেন সেই সাইটের রাইটিং অবশ্যই নিজে জেনে করা এবং সর্বোপরি আপনাকে ধৈর্যশীল হতে হবে। এসব মেনে চললেই আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ সফলতা অর্জন করতে পারবেন।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করে আয়
ওয়েব ডিজাইন কথাটি অনেকের কাছেই পরিচিত। ওয়েব ডিজাইন মানে হচ্ছে একটা ওয়েবসাইট কেমন দেখতে হবে তার রূপ নির্ধারণ করা। ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে আপনার একটা পূর্ণাঙ্গ ওয়েবসাইটের টেমপ্লেট বানাতে হয়। ওয়েব ডিজাইন এর নির্ধারিত করতে কিছু টুলস ব্যবহার হয় যেমন Photoshop, GIMP, মার্কআপ, html, CSS, Scripting Language এবং java Script ইত্যাদি। ওয়েবসাইটকে Front-end ডেভলপার ও বলা যায়।
একজন ওয়েব ডেভেলপার এর কাজ হচ্ছে ডাটা প্রসেসিং, ডাটাবেস নিয়ন্ত্রণ, সিকিউরিটি নির্মাণ, ইউজার এবং এডমিনের ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করা। অ্যাপ্লিকেশন এর সকল ফিচার কে ফাংশনাল এবং ডায়নামিক করা। সমগ্র সিস্টেমের কার্যকারিতা এবং ব্যবহারের যোগ্য তা নিয়ন্ত্রণ করা। আপনি যদি ইউনিক ডিজাইন করে থাকেন। তবে এই উপায়টি অবলম্বন করে আপনি ঘরে বসে টাকা আয় করতে পারেন। এর জন্য আপনার ডিজাইন গুলো হাজারের মধ্যে একটি হতে হবে। আপনার ডিজাইনগুলো যাতে অন্য কারো কাছে ভালো লাগে। এটি খেয়াল রাখতে হবে। আপনাদেরকে পারলে ডিজাইনিং সেক্টরে প্রতিযোগিতা নিয়ে বুঝতে হবে, যে আপনি এটার জন্য সঠিক কিনা।
ওয়েব ডেভলপার এর চাহিদা আমাদের দেশে অনেক 5 থেকে 15 হাজার টাকা খুব সহজেই বেতন পাওয়া যায়। তবে আর্কিটেক্ট হিসেবে 50 হাজার থেকে এক লাখ টাকা বেতন হয় পরবর্তীতে তা বেড়ে দুই থেকে তিন লাখ টাকাও হতে। পারে দক্ষতা ও যোগ্যতা থাকলে দেশের বাইরে রিমোট জবের সুযোগ পাওয়া সম্ভব। দেশের বাইরে রিমের মাধ্যমে অনেক এ 7 থেকে 10 লাখ টাকা উপার্জন করেছে। ইতিমধ্যে অনেকে ব্যবহার করে আজ তারা তাদের জীবনে সফলতা অর্জন করেছে।
পিটিসি করে আয়
বর্তমানে অনলাইনের মধ্যে কিছু ওয়েবসাইট আছে, যেগুলোর বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে টাকা দেওয়া হয়। এ ধরনের সাইটকেই বলা হয় পিটিসি সাইট বলে। এর প্রকল্প শুরু করার আগে নিবন্ধন করতে হয়। তবে মনে রাখতে হবে পিটিসি সাইটগুলো বেশির ভাগই ভুয়া সাইট হয়ে থাকে। তাই কাজের আগে নিশ্চিত হতে হবে যে, আমারা যেখানে টাকা খরচ করতেছি সেটা প্রকৃত সাইট কি না সেটা। কিছু অ্যাপও রয়েছে যেমন, Clicp Claps, puppy town, আরও কিছু অ্যাপ সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন।
অনেক সময় নকল সাইট থেকে অনেক অফার দিয়ে লোভে ফেলে আমাদের সময় নষ্ট করে। তবে আসল সাইট গুলিতে আপনারা অ্যাড দেখে এবং বন্ধুত্বের রেফারেন্স দিয়ে ঘরে বসে সহজ উপায়ে টাকা আয় করতে পারেন। এখান থেকে আপনারা সহজেই টাকা আপনার ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট এ নিতে পারবেন। এটি আপনারা মোবাইল ফোনে সহজেই করতে পারবেন। পিটিসি এর মাধ্যমে আপনার শুধু ক্লিক করে টাকা আয় করতে পারবেন।
মতামত
ঘরে বসে টাকা আয়ের ব্যাপারে। আপনারা আপনাদের পছন্দ মত টপিক বাচাই করে কাজ শুরু করতে পারেন। আপনাদের সামনে ঘরে বসে আয় করার সহজ উপায় গুলি আমি উপরে তথ্য তুলে ধরেছি। আর এসবই হলো বাছাই করা কিছু ঘরে বসে টাকা আয় করার ভালো উপায়। আপানাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো এসব আগেই করে থাকবেন। তবে যারা এই সব কাজে নতুন। তারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে বিস্তারিত কিছু আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন। উপরে উল্লেখিত উপায় গুলোর মধ্যে আপনাদের কোনটি সব থেকে ভালো লেগেছে। তা আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন।
I good. I want work online.
I work online as data entry operator.
Very good job. I want work online.
If u help me to get a work.
Ami jit te artikel likhlam kintu page expired lekha dekhailo help koren please.onek kosto pailam.
Good job ami korte cai
Good
Good job ami korta chai
I want work online.