বর্তমান সময়ে একটি নতুন স্মার্টফোন কেনার পরে সেই সময়টি সকালের কাছে অনেক আনন্দের। আপনারা হয়তো প্রথমবারের মতো স্মার্টফোন কিনলেন। তাই হয়তো সঠিক ভাবে জানে না এখন স্মার্টফোন এর সাথে কি কি করতে হবে।
এছাড়া আগের ব্যবহার করা পুরাতন মোবাইলের মতো করে কিভাবে নতুন ফোনটিকে সাজাবেন, সে বিষয়ে বুঝতেছেন না। আবার আপনার স্মার্টফোন কেনার পরে, আরো অন্যান্য সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন।

তাই আমাদের আজকের এই আলোচনাতে, নতুন মোবাইল কেনার পর করণীয় গুলো কি? সে সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। তাই আপনি যদি এ বিষয় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে চান? আমাদের লেখাটি সম্পন্ন করুন।
তো আমি আপনাকে প্রথমে একটি নতুন মোবাইল কেনার জন্য, কি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে সে বিষয়ে জানাবো। তারপর একটি নতুন মোবাইল কেনার পরে করনীয় কি সে বিষয়ে বলব। তাই চলুন বিস্তারিত আলোচনায় ফিরে যাওয়া যাক।
এন্ড্রয়েড এপস তৈরী করার ফ্রি ওয়েবসাইট
নতুন মোবাইল ক্রয়
আপনি যদি নতুন মোবাইল ক্রয় সম্পর্কে আলোচনা করতে চান, তাহলে কিছু বিষয় আলোচনা করা যেতে পারে :
বাজেট: প্রথমে নির্দিষ্ট করুন আপনার মোবাইল ক্রয়ের জন্য কত বাজেট রয়েছে। পার্সোনাল বাজেটের সাথে কম্প্যাটিবল একটি মোবাইল বেছে নিন।
ব্র্যান্ড: আপনার পছন্দের কোনটি ব্র্যান্ডের মোবাইল কেনার আগ্রহ রয়েছে? ব্র্যান্ডের রিপুটেশন, গ্যারান্টি এবং কাস্টমার সাপোর্টের জন্য পছন্দের ব্র্যান্ডটি বেছে নিন।
সংশ্লিষ্ট ফিচারসমূহ: আপনি কী ধরণের ফিচার এবং সুবিধা চান, সেটি নির্ধারণ করুন। যেমনঃ বড় ডিসপ্লে, উচ্চ রেজোলিউশন, ভালো ক্যামেরা, বাড়িতে নেটওয়ার্ক কাভেরেজ, ব্যাটারি লাইফ, প্রস্তুতি ক্যাপাসিটি, পারফরমেন্স ইত্যাদি।
সমর্থিত টেকনোলজি: আপনার জন্য কোন নতুন টেকনোলজির সমর্থিত মোবাইল রয়েছে তা বিবেচনা করুন। উদাহরণ স্বরূপ- 5G, অক্সিজেন সেন্সর, ফেস আনলক ইত্যাদি।
এক্সট্রা ফিচার: কিছু মোবাইল এক্সট্রা ফিচার দিয়ে আসে, যেমন ফিংপ্রিন্ট স্ক্যানার, ফেস আনলক, স্বয়ংক্রিয় ক্যামেরা, বিউটি মোড, সহজ শর্টকাট এপ্লিকেশন ইত্যাদি। আপনি চাইলে এই অতিরিক্ত ফিচারগুলি বিবেচনা করতে পারেন।
উপরের উল্লেখিত বিষয় গুলি আপনার সাহায্য করবে, নতুন মোবাইল ক্রয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য। আরও সাহায্যের জন্য আপনি মোবাইল নির্বাচনের পরিকল্পনার সাথে একজন সেলস প্রতিনিধি কথা বলতে পারেন।
নতুন মোবাইল কেনার পর যত্ন যেভাবে নিবেন?
নতুন মোবাইল কেনার পরে কিছু যত্ন নিতে পারেন যাতে আপনার নতুন মোবাইল সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারেন এবং সেটিকে সুরক্ষিত রাখতে পারেন। নিম্নে কিছু পরামর্শ দেওয়া হলঃ
সুরক্ষা: নতুন মোবাইল কেনার পরে প্রথমেই সঠিক ভাবে সুরক্ষার জন্য কেস বা কভার ব্যবহার করুন। এটি মোবাইলের ধ্বংসাবশেষে মারাত্মক আঘাত থেকে সুরক্ষিত করবে।
স্ক্রিন প্রটেকশন: আপনি একটি স্ক্রিন প্রটেকশন ফিল্ম বা টেম্পারেড গ্লাস ব্যবহার করে, মোবাইলের স্ক্রিনকে স্ক্র্যাচ থেকে পার্থক্য করতে পারেন।
ফাইল ব্যাকআপ: নতুন মোবাইলে এসেছে কিছু মানের সংগ্রহস্থল বা ডাটা। আপনি আগের মোবাইলে রয়েছে ছবি, ভিডিও, পর্যাপ্ত নথি, সংযুক্তি ইত্যাদি তা ব্যাকআপ করার জন্য আগের মোবাইল থেকে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিন।
সুরক্ষা কোড সেট করুন: আপনার নতুন মোবাইলের জন্য একটি সুরক্ষা কোড সেট করুন যাতে আপনি মোবাইলের সাথে যত্নশীলতা পরিপ্রেক্ষিতে থাকতে পারেন।
আপডেট এবং অ্যান্ড্রয়েড/আইওএস সংস্করণ: আপনার নতুন মোবাইলে প্রথমেই আপডেট চেক করুন এবং নতুনতম অ্যান্ড্রয়েড বা আইওএস সংস্করণ ইনস্টল করুন। এটি সিকিউরিটি উন্নতি এবং নতুন ফিচার ব্যবহারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার: আপনি একটি ভাল অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইনস্টল করে মোবাইলের নিরাপত্তা বা সিকিউরিটি সংক্রান্ত ঝুঁকি গুলি নির্ধারণ করতে পারেন।
এই পরামর্শ গুলি সাধারণত আপনার নতুন মোবাইল সেটআপ প্রক্রিয়াকে বেশি সুরক্ষিত এবং সুবিধাজনক করবে। যদি আপনার কোনো বিশেষ সমস্যা থাকে, তবে আপনি সঠিক ভাবে নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে, আপনার মোবাইলের উপযুক্ত গ্রাহক সেবা সার্ভিস সেন্টার থেকে সাহায্য নিতে পারেন।
নতুন মোবাইল কেনার পর করণীয় গুলো কি?
আপনি নতুন একটি স্মার্টফোন কেনার পর করণীয় গুলো কি সে বিষয়ে যদি না জানেন। তাহলে কিন্তু আপনার মোবাইলটি দীর্ঘদিন পর্যন্ত ব্যবহার করতে পারবেন না।
তাই অবশ্যই একটি মোবাইল কেনার পরে আপনাকে যে বিষয় গুলো জানতে হবে। সেগুলো আমি আপনার সামনে উপস্থাপন করেছি। বিষয় গুলো জানতে, নিচে দেওয়া আলোচনাগুলো ধাপে ধাপে পড়ুন। যেমন-
মোবাইলের বাক্সটি ভালো ভাবে যাচাই করুন
আপনি নতুন মোবাইলের বাক্সটি ভালোভাবে যাচাই করতে নিম্ন লিখিত ধাপ গুলি অনুসরণ করতে পারেন:
প্যাকেজিং এবং রেটেল বক্স:
নতুন মোবাইলের প্যাকেজিং এবং বক্সটি দেখুন। যদি এটি নগদ পছন্দের বাক্সে প্রেজেন্ট করা হয়, তবে নগদ বাক্সের আকার, গুনগত অবস্থা এবং লোগো যাচাই করুন।
মোবাইলের তথ্য ও স্পেসিফিকেশন:
মোবাইলের তথ্য লেবেলগুলি যাচাই করুন এবং যদি প্রয়োজন হয় তথ্যগুলি মোবাইলের সাথে মিল থাকা উচিত। ব্রান্ড, মডেল, ইমেই নম্বর, প্রোসেসর, স্ক্রিন সাইজ, ক্যামেরা রেজোলিউশন, ব্যাটারি ক্ষমতা ইত্যাদি যাচাই করুন।
আসল পণ্যের যাচাই:
মোবাইলের আসল পণ্যটি ব্যবহার করার আগে যাচাই করুন। নির্মাতার লোগো, ব্র্যান্ড নেম এবং আদেশকৃত মডেল নম্বর সঠিকভাবে মিলছে কিনা তা যাচাই করুন। যদি সংশয় থাকে, তবে মোবাইলের আধিকারিক ওয়েবসাইটে গিয়ে যাচাই করতে পারেন।
প্রকৃতপক্ষে যাচাই:
বাক্সের মধ্যে প্রোডাক্ট সম্পর্কিত যেসব তথ্য আছে সেগুলি যাচাই করুন। সাধারণত বাক্সে হয় এমন তথ্য থাকে যেমন – মোবাইলের ফিচার, গ্যারান্টির পরিমান এবং মেয়াদ, নির্মাতার যোগাযোগের ঠিকানা ইত্যাদি। যাচাই করুন যে সমস্ত তথ্য গুলি বাক্সে রয়েছে কিনা।
এগুলি অনুসরণ করে, আপনি নতুন মোবাইলের বাক্সটি সঠিক ভাবে যাচাই করতে পারবেন। যদি কোনো সমস্যা থাকে, তবে আপনার মোবাইলের নিকটস্থ গ্রাহক সেবা অথবা বিক্রয়স্থলে যোগাযোগ করতে পারেন।
ফোনটি পুরোপুরি চার্জ করুন
আপনার নতুন মোবাইলটি কেনার পরে অবশ্যই ১০০% চার্জ করার জন্য চার্জে বসিয়ে রাখবেন। এক্ষেত্রে যদি দেখেন কোন সমস্যা হচ্ছে বিশেষ করে চার্জ দীর্ঘ সময় লাগছে এবং চার্জিং এর সময় মোবাইল এবং চার্জার গরম হয়ে যাচ্ছে।
এ ধরনের বিষয়গুলো লক্ষ্য করলে আপনারা সরাসরি মোবাইলে নিকটস্থ গ্রাহক সেবা বা বিক্রয় স্থলে যোগাযোগ করতে পারেন।
ওয়াইফাই সংযুক্ত করুন
আপনি আপনার মোবাইল ডিভাইসে ওয়াইফাই সংযোগ করতে চান, নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করুন। যেমন-
মোবাইল সেটিংস ওপেন করুন:
আপনার মোবাইলের সেটিংস মেনুটে যান। আপনি এটি অ্যাপস মেনু বা সরাসরি মোবাইলের হোমস্ক্রিনের নিশ্চিত বাটন দ্বারা প্রাপ্ত করতে পারেন।
ওয়াইফাই সেটিংস খুলুন:
মোবাইল সেটিংসে প্রবেশ করার পর, “ওয়াইফাই” বা “নেটওয়ার্ক এবং ইন্টারনেট” অপশনটি খুঁজে বের করুন এবং ট্যাপ করুন।
ওয়াইফাই সংযুক্ত করুন:
ওয়াইফাই সেটিংস পৃষ্ঠায় প্রবেশ করার পর, ওয়াইফাই ট্যাপ করুন যাতে আপনি উপলব্ধ ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক গুলি দেখতে পারেন।
নেটওয়ার্ক পছন্দ করুন:
আপনি উপলব্ধ ওয়াইফাই নেটওয়ার্কগুলির মধ্যে থেকে একটি নেটওয়ার্ক চয়ন করুন। আপনার স্ক্রিনে দেখা যাবে নেটওয়ার্কের নাম এবং সংযোগ শক্তি সূচক।
পাসওয়ার্ড প্রবেশ করুন:
যদি নেটওয়ার্কটি পাসওয়ার্ড সংরক্ষিত হয়, তবে আপনাকে নেটওয়ার্কে সংযোগ করার জন্য পাসওয়ার্ড প্রবেশ করতে হবে। আপনার পাসওয়ার্ড টাইপ করুন এবং সংযোগ করতে ট্যাপ করুন।
এই ধাপ গুলি অনুসরণ করে আপনি আপনার মোবাইল ডিভাইসে সফল ভাবে ওয়াইফাই সংযোগ করতে পারবেন। আপনার সংযোগ স্থিতির উপর নির্ভর করে, আপনার ফোনে সঠিক ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড এবং নেটওয়ার্ক সম্পর্কিত তথ্যগুলি সঠিক ভাবে প্রবেশ করা আবশ্যক।
নতুন মোবাইল গুগল অ্যাকাউন্ট এর সাথে সংযুক্ত করুন
নতুন মোবাইল ডিভাইসে গুগল অ্যাকাউন্ট সংযোগ করতে নিম্নলিখিত ধাপ গুলি অনুসরণ করুন।
মোবাইল সেটিংস ওপেন করুন:
আপনার মোবাইলের সেটিংস মেনুতে যান। আপনি এটি অ্যাপস মেনু বা সরাসরি মোবাইলের হোমস্ক্রিনের নিশ্চিত বাটন দ্বারা প্রাপ্ত করতে পারেন।
অ্যাকাউন্ট অপশন খুলুন:
মোবাইল সেটিংসে প্রবেশ করার পর, “অ্যাকাউন্ট” বা “ব্যবহারকারী এবং অ্যাকাউন্ট” অপশনটি খুঁজে বের করুন এবং ট্যাপ করুন।
গুগল অ্যাকাউন্ট সংযুক্ত করুন:
অ্যাকাউন্ট পৃষ্ঠায় প্রবেশ করার পর, “অ্যাড অ্যাকাউন্ট” বা “অ্যাকাউন্ট সংযোগ করুন” বা সাদা দড়ি চিহ্নের অপশনটি খুঁজে বের করুন এবং ট্যাপ করুন।
গুগল অ্যাকাউন্ট বাছাই করুন:
এখন আপনাকে একটি গুগল অ্যাকাউন্ট বাছাই করতে বলা হবে। আপনি আপনার নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারেন বা ইতিমধ্যে আপনার বিদ্যমান গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে পারেন।
যদি আপনার ইতিমধ্যে একটি গুগল অ্যাকাউন্ট থাকে, তবে “প্রবেশ করুন” অপশনটি ক্লিক করুন এবং আপনার বিদ্যমান অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন।
সংযোগ পরীক্ষা করুন:
আপনার অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করার পর, আপনার মোবাইল ডিভাইস আপনার গুগল অ্যাকাউন্টে সংযুক্ত হবে। আপনি এটি সম্পূর্ণ হয়ে গেছেন কিনা নিশ্চিত হতে পারেন। যদি আপনি গুগল অ্যাপস ব্যবহার করেন। এবং আপনার অ্যাকাউন্টের তথ্য ও সেটিংস সঠিক ভাবে প্রদর্শিত হয়।
এই ধাপ গুলি অনুসরণ করে, আপনি আপনার নতুন মোবাইল ডিভাইসে সফল ভাবে গুগল অ্যাকাউন্ট সংযুক্ত করতে পারবেন। আপনার মোবাইলে ইন্টারনেট সংযোগ আছে। এবং আপনি আপনার গুগল অ্যাকাউন্টের তথ্য গুলো সঠিক ভাবে প্রবেশ করতে হবে।
নতুন মোবাইলে প্রয়োজনীয় অ্যাপ ইনস্টল করুন
নতুন মোবাইলে প্রয়োজনীয় অ্যাপ গুলি ইনস্টল করার জন্য আপনি নিম্নলিখিত ধাপ গুলি অনুসরণ করুন।
Google Play Store অ্যাপস্টোরে যান:
আপনার মোবাইলে Google Play Store অ্যাপস্টোর থাকবে। এটি আপনার হোমস্ক্রিনে অথবা অ্যাপ ড্রয়ারে থাকতে পারে। অ্যাপস্টোর খুলুন এবং অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন, যদি আপনার ইতিমধ্যে গুগল অ্যাকাউন্ট থাকে। অন্যথায়, নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।
জরুরি সিকিউরিটি অ্যাপস ইনস্টল করুন:
প্রথমে, জরুরি সিকিউরিটি অ্যাপস ইনস্টল করা উচিত। যাতে আপনি আপনার মোবাইলের নিরাপত্তা সুরক্ষিত রাখতে পারেন। আপনি এন্টিভাইরাস, মালওয়্যার রিমুভাল অ্যাপস, পাসওয়ার্ড ম্যানেজার এবং অন্যান্য সিকিউরিটি সংক্রান্ত অ্যাপস ইনস্টল করতে পারেন।
কিছু জনপ্রিয় সিকিউরিটি অ্যাপস উদাহরণ স্বরূপ- Avast, McAfee, Norton, Bitdefender, LastPass ইত্যাদি।
সাম্প্রতিক আপডেট গুলো ইনস্টল করুন:
সাম্প্রতিক মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের আপডেট গুলি নিশ্চিত ভাবে ইনস্টল করুন। এটি আপনার ডিভাইসের সুরক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং নতুন বৈশিষ্ট্য ও সংশোধনের সুবিধা দেয়।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপস ইনস্টল করুন:
আপনার প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী কিছু গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপস ইনস্টল করতে পারেন। উদাহরণ স্বরূপ- একটি ওয়েব ব্রাউজার (যেমনঃ Chrome, Firefox), আর্কাইভ ম্যানেজার (যেমনঃ WinRAR, 7-Zip), অফিস সুইট (যেমনঃ Microsoft Office, Google Docs), অ্যান্টিভাইরাস (যেমনঃ Avast, AVG), স্ক্রিন রেকর্ড (যেমনঃ AZ Screen Recorder, DU Recorder), মিউজিক প্লেয়ার (যেমনঃ Spotify, Apple Music), সামাজিক যোগাযোগ অ্যাপস (যেমনঃ Facebook, Instagram) ইত্যাদি।
এই ধাপ গুলি অনুসরণ করে, আপনি আপনার নতুন মোবাইল ডিভাইসে প্রয়োজনীয় অ্যাপস ইনস্টল করতে পারবেন। আপনার ব্যবহারের প্রয়োজন ও পছন্দ অনুযায়ী আরো অ্যাপস ইনস্টল করতে পারেন।
শেষ কথাঃ
তো বন্ধুরা আপনার যারা একটি নতুন স্মার্টফোন ক্রয় করেছেন। এখন নতুন মোবাইল কেনার পর করণীয় গুলো কি সে বিষয়ে আমরা উপরের আলোচনায় উল্লেখ করেছি।
তাই আপনি যদি একটি নতুন মোবাইল কিনে থাকেন। তাহলে উপরে দেওয়া পদক্ষেপ গুলো অনুসরণ করে, কাজ করতে পারলে আপনার মোবাইলটি অনেকদিন যাবত ব্যবহার করতে পারবেন, কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই।
ধন্যবাদ।