বিকাশ লোন : বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ব্যাংক গুলো থেকে বিভিন্ন প্রকার লোন পাওয়া যায়। সেই সাথে বর্তমান সময়ে আপনি বিকাশ এর মাধ্যমে লোন গ্রহণ করতে পারবেন।
আপনি যদি বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আমাদের দেওয়া আর্টিকেল শেষ পর্যন্ত মনযোগ দিয়ে অনুসরণ করুণ। আমরা জানি পাইলট প্রোগ্রাম শেষে এখন চূড়ান্ত ভাবে চালু হয়েছে সিটি ব্যাংক এবং বিকাশ লোন সার্ভিস ডিজিটাল ন্যানো লোন।
উক্ত ডিজিটাল ন্যানো লোক নেওয়ার জন্য একজন গ্রাহক তাদের বিকাশ একাউন্ট থেকে তিন টি সমান মাসিক কিস্তিতে ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন। বিকাশ এর উক্ত লোক কিভাবে নেওয়া যাবে আমি এই পোস্টে বিস্তারিত ভাবে জানাব।
আমাদের জানামতে সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক মোবাইলে ডিজিটাল ক্ষুদ্র ঋন প্রদান করতে 100 কোটি টাকার পুনঃ অর্থায়ন স্কীম গঠন করেন। 9% সুদে সর্বোচ্চ পঞ্চাশ হাজার টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়। উক্ত ঋণ সম্পূর্ণ ভাবে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস এর মাধ্যমে বিতরণ করা হবে। মানে বিকাশ এর মাধ্যমে।
কিন্তু বিকাশ ও সিটি ব্যাংক আরও পূর্বেই ডিজিটাল ন্যানো লোক নামে একটি ঋণ প্রদান কার্যক্রম চালু করেছিল। তো চলুন বিকাশ লোন এর বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যাক।
সিটি ব্যংক বিকাশ লোন
মোবাইল এ আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গুলো লেন দেন মোবাইল রিচার্জ, ম্যার্চেন্ট পেমেন্টসহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দিয়ে আসলেও ঋণ কার্যক্রম না থাকার জন্য কিছুটা অসম্পূর্ণ ছিল এই খাত। তবে সিটি ব্যাংক এবং বিকাশ এর ডিজিটাল ন্যানো লোক কার্যক্রম মোবাইলে আর্থিক সার্ভিসকে সম্পূর্ণ করেছেন।
উক্ত ঋণ পেতে একজন গ্রাহক এ রকোন ব্যাংক একাউন্ট থাকার দরকার নাই। গ্রাহক তার নিজ বিকাশ একাউন্ট থেকে ঋণ এর আবেদন, ঋণ গ্রহণ এবং ঋণ পরিশোধ করতে পারবে। কিন্তু অযথা খরচ করার জন্য বিকাশ লোন নেওয়া ঠিক হবে না।
উক্ত ঋণ এর জন্য কোন জামানত দেওয়ার দরকার হবে না। কোন ব্যক্তি জামিনদার বা নমিনির দরকার হবে না। তবে এটি ব্যবসায়িক খাতের বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে অবশ্যই।
আরো পড়ুনঃ
- বাংলা লিখে অনলাইনে আয় বিকাশে পেমেন্ট ১০০% বাংলাদেশি সাইট
- ইন্সুরেন্স কি ? ইন্সুরেন্স কেন প্রয়োজন ? (বিস্তারিত জানুন)
- ডিপিএস কি ? কত ধরনের ডিপিএস আছে এবং এর সুবিধা গুলো কি ? (বিস্তারিত)
সিটি ব্যাংক বিকাশ ঋণ কারা পাবেন
বর্তমান সময়ে সিটি ব্যাংক এর বিকাশ ঋণ সকল গ্রাহকরা পাবেন না। প্রথমত যাদের পুরাতন বিকাশ একাউন্ট আছে মানে শুধু জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়ে কেওয়াইসি ফরম পূরণ করে, বিকিাশ একাউন্ট তৈরি করেছেন তারা উক্ত ঋণ সুবিধা পাবেন না।
আবার যারা ই-কেওয়াইস কিংবা বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে ই-কেওয়াইসি সম্পন্ন করে, গ্রাহক হয়েছেন। তবে অল্প সময় এর জন্য বিকাশ ব্যবহার করেছেন তারা আপাতত উক্ত ঋণ গ্রহণ করতে পারেন না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক এর নির্দেশনা মতে, শুধু মাত্র বায়োমেট্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে ই-কেওয়াইসি সম্পন্ন করে, যারা গ্রাহক হয়েছেন ও দীর্ঘদীন অ্যাপ ব্যবহার করে, টাকা লেন দেন করেন তারাই উক্ত লোন গ্রহণ করতে পারবেন।
আরও দেখুনঃ
বিকাশ লোন নেওয়ার যোগ্যতাঃ
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে ই-কেওয়াইস সম্পন্ন বিকাশ একাউন্ট।
দীর্ঘদীন বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে, লেনদেন। যেহেতু লেনদেন পর্যালোচনা করে, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নির্ধারণ করে দিয়েছে কোন বিকাশ একাউন্ট ঋণ পাওয়ার যোগ্য। তার জন্য যত বেশি লেন দেন করা হবে তত বেশি ঋণ পাওয়ার জন্য যোগ্য হওয়া যাবে।
বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম
সিটি ব্যাংকে বিকাশ ঋণ আবেদন অনলাইন এর মাধ্যমে করা যাবে। বিকাশ লোন নেওয়ার জন্যে আপনার বিকাশ অ্যাপ থেকে একাউন্ট লগইন করতে হবে। বিকাশ এর লোন আইকনে ক্লিক করুন।
আপনি ঋণ পাওয়ার যোগ্য হলে একাউন্ট এর মাধ্যমৈ আপনি যে, পরিমাণ ঋণ পাওয়ার যোগ্যতা সংগ্রহ করতে পারবেন। উল্লেখ্য যে বিকাশ লোন সিস্টেম কৃতিম বুদ্ধি মত্তা ব্যবহার করে, যাচাই করে, কোন গ্রাহক ঋণ পেতে পারে। ঋণ এর টাকা আপনার বিকাশ একাউন্ট এ যোগ করা হবে।
বিকাশ থেকে কত টাকা লোন পাওয়া যায়?
আপনি যদি বিকাশ লোন গ্রহণ করতে চান। তাহলে 500 টাকা থেকে সর্বোচ্চ 20,000/- হাজার টাকা পর্যন্ত বিকাশ ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন। কিন্তু ভবিষ্যতে উক্ত ডিজিটাল ন্যানো লোন এর এই ঋণের অংক আরো বৃদ্ধি হতে পারে।
বিকাশ লোন সুদের হার ও কিস্তি পরিশোধ
কেন্দ্রিয় ব্যাংক এর নিয়ম অনুসারে যে, কোন ব্যাংক লোন সুদের হার 9%। সিটি ব্যাংক বিকাশ লোন এর জন্য 9% সুদের হার প্রযোজ্য। ঋণ নেওয়ার পরে পরবর্তী তিন মাসে একই পরিমাণ অর্থ তিনটি কিস্তিতে গ্রহাকের বিকাশ একাউন্ট থেকে নির্ধারিত তারিখে কর্তন করা হবে। কিস্তি কর্তন এর তারিখের আগে গ্রাহক এসএমএস ও অ্যাপ এর মাধ্যমে এই সংক্রান্ত নোটিফিকেশন পেয়ে যাবেন। গ্রাহক সেই নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে তার একাউন্টে কিস্তির পরিমাণ ব্যালেন্স রাখতে হবে।
ঋণ গ্রহণকারীগণ ঠিক সময়ে লোন পরিশোধ করছে কিনা সেটি পর্যবেক্ষণ করা হবে। পরবর্তী লোন প্রদান এর জন্য উক্ত ব্যাপারটি বিবেচনা করা হবে।
আরও পড়ুনঃ
- ট্রেড লাইসেন্স কি? কিভাবে ট্রেড লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করবেন?
- পেওনিয়ার থেকে বিকাশে টাকা নেওয়ার নিয়ম
- স্টুডেন্টদের জন্য অনলাইনে কাজ পেমেন্ট রকেট বা বিকাশে
শেষ কথাঃ
তো বন্ধুরা আজ আমাদের এই পোস্টে আপনাকে জানানো হলো বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম ও যোগ্যতা সম্পর্কে। আপনি যদি বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার যোগ্য গ্রহক হয়ে থাকেন। তাহলে উক্ত আলোচনা অনুসরণ করে বিকাশ লোনের জন্য আবেদন করুন।
ট্যাগঃ বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম (বিস্তারিত দেখুন) বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম (বিস্তারিত দেখুন) বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম (বিস্তারিত দেখুন)
বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম (বিস্তারিত দেখুন) বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম (বিস্তারিত দেখুন) বিকাশ থেকে লোন নেওয়ার নিয়ম (বিস্তারিত দেখুন)
আমাদের দেওয়া আর্টিকেল আপনার কাছে কেমন লাগলো। অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আর এই পোস্ট বিষয়ে আপনার বন্ধুদের জানাতে একটি শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ।
৫০০০ হাজার টাকা নিলে
2000 hajar taka lakbe
বিকাশ নাম্বার 01736660920
5000হাজার টাকা আমি পড়ে লাখো করো
8 শ্রানী
2000 hajar taka lakbe
bkash Limited Bangladesh Loan 18000Taka.01733135388Name: Robiulislam Father Name:Moslem Uddin Mother Name:Fulgan Bibi Date of Birth:01Mar 1991 NiD cade Na:19914110976000201 Thank
01890328871 BKash নাম্বারে ৩০হাজার টাকার ঋন নিতে চাই ১২ মাসের কিস্তিতে