ছোট প্রশ্নের উত্তার টা খুজে নিন….? আপনার জীবনে সর্ব প্রথম কি শিখেছেন? আমি তো শিখেছি আমার চিন্তা চেতনা। আমাদের মানসিক পরিস্থিতির উপর আমারদের ভাগ্য নির্ধারিত হয়। আমরা কি..? সেটা আমাদের চিন্তার উপর নির্ভরশীল।
আসল কথা হল এই যে, সুখসমৃদ্ধি আর ক্ষমতা প্রসারে সহায়ক- তাই নয়।
নিজেকে ভাবাবেগকে নিয়ন্ত্রন করতে চেষ্টা করুন। নিজের দক্ষতা ও বিচার ভুললে চলবে না। এটা ভাবাটা আপনার জীবনের অর্ধেক বাধা দুর করে দিবে আপনাকে। হ্যাঁ আপনি দ্বিধাগ্রস্ত তাতে কোন সন্দেহ নাই। আমরা সবাই-ই কোন না কোন কাজে দ্বিধাগ্রস্ত । সেখান থেকে আপনার ভাবা শুরুহোক ও শুরু করুন। আমাদের কাজের স্তর/ক্ষমতা যাই হোক না কেন, এটা সর্বোচ্চ মূল্যেই চাই। এটা ভেবে আপনার কাজ গুলা শুরু করেন তাহলেই আপনার থেকে অভাব ভাগতে সাহায্য করবে।
যে জাতি যত বেশি কর্মোঠ হবে তাঁর সফলতা আশবেই। কোন কাজকেই ছোট করে দেখাটা আমাদের জীবনের সবছেয়ে বড় অভাব। নিজেকে নিয়ন্ত্রনে রাখতে শুরু করেন। সাধারণ মানুষ অল্প সমালোচনায় ক্ষেপে উঠে। কিন্তু বুদ্ধিমান ব্যাক্তি যারা তার সমালোচনা করে তাদের কাছ থেকে কারণ জানতে চায়।
আপনাকে কেই যদি কোন কারনে অধম মনে করে। তাহলে আপনি তাকে পাত্তাদিবেন না এবং তাকে এড়িয়ে চলুন। তাহলে আপনার অনেক মানসিক চাপ কমিয়ে আনবে। এতে করে আপনাকে আরেক টা নতুন কিছু করার উন্নেছ ঘটাবে।
লিঙ্কনের সমরিক সেক্রেটারি এডওয়ার্ড স্ট্যানটন লিঙ্কনেকে একবার ‘নিরট বোকা’ বলেন। স্ট্যানটন ক্রদ্ধ হয়েছিলেন যেহেতু লিঙ্কন একবার স্ট্যানটনের কাজে মাথা গলাচ্ছিলেন। একজন স্বার্থপর রাজনীতিককে সন্তুষ্ট করার জন্য লিঙ্কন একবার কিন্তু সেনা রেজিমেন্ট অন্যত্র সারানোর আদেশ দেন। স্ট্যানটন শুধু যে লিঙ্কনের আদেশই অমান্য করণের তা নয়, বললেন লিঙ্কট একটা নিরট বোকা। এর ফলে কি হল? লিঙ্কনকে তখন স্ট্যানটন কি বলছেন তা জানতে হল। লিঙ্কন শান্তভাবে বললেন: ‘যদি স্ট্যানটন বলে থাকে আমি নিরেট বোকা, আমি নিশ্চয়ই তাই, কারণ ও বড় একটা ভুল করে না।
আমি নিজেই একবার বুঝে নিতে চাই। এই বুঝে নেওয়াটাই আপনার নিজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সমাধান। যা আপনার নিজেকে গড়তে শিখাবে।