আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন…..? আশা করি সবাই ভালো আছেন । আমি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি ।আসলে কেউ ভালো না থাকলে জে-আইটি তে ভিজিট করেনা ।তাই আপনাকে জে-আইটি তে আসার জন্য ধন্যবাদ ।ভালো কিছু জানতে সবাই জে-আইটি এর সাথেই থাকুন ।
যে অ্যাপ ও ওয়েবসাইটগুলো চীনে নিষিদ্ধ
ভারত ৫৯ চীনা অ্যাপ ব্লক করে সম্প্রতি আলোচনায় এসেছে। তবে চীনও কম যায় না। বহু আগে থেকেই বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাপ ও ওয়েবসাইটগুলো ব্লক করে রেখেছে তারা। তাদের ইন্টারনেট সেন্সরশিপ বেশ কঠোর বলে তা চীনের দ্য গ্রেট ফায়ার ওয়াল নামেও পরিচিত।
চীনে কোন কোন অ্যাপ ও ওয়েবসাইট নিষিদ্ধ তার একটি তালিকা দেওয়া হলো-
১. গুগল
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনটি চীনে ২০১০ সাল থেকে ব্যবহার করা যায় না। দেশটিতে গুগলের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয় বাইদু।
২. ফেইসবুক
২০০৯ সালেই ফেইসবুক বন্ধ করে দিয়েছে চীন সরকার। ফলে দেশটির বাসিন্দারা ফেইসবুকের বিকল্প হিসেবে উইচ্যাট ব্যবহার করেন। তবে কেউ ভিপিএন দিয়ে ফেইসবুক চালালে তা অবৈধ বলে গণ্য হয় না।
৩. টুইটার
মাইক্রোব্লগিং সাইটটি ২০০৯ সাল থেকেই ব্লক। চীনে টুইটারের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা হয় উইবো।
৪. ইউটিউব
সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে ৫ মাসের জন্য বন্ধ রাখা হয় ইউটিউব। এর পরে ২০০৯ সালে আবারও বন্ধ করা হয় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মটি। চীনে ইউটিউবের চাহিদা পূরণে রয়েছে ই-কমার্স জায়ান্ট আলিবাবার তৈরি ইউকো ডটকম ও টেনসেন্ট ভিডিও।
৫. ইনস্টাগ্রাম
ফেইসবুক মালিকানাধীন ইনস্টাগ্রাম চীনে ব্লক ২০১৪ সাল থেকে। চীনা প্রযুক্তি কোম্পানি টেনসেন্টের উইচ্যাটই সেখানে ইনস্টাগ্রামের বিকল্প।
৬. জিমেইল
গুগলের ইমেইলে সেবাটি চীনের কোনো এলাকা থেকেই ব্যবহার করা যায় না।
৭. হোয়াটসঅ্যাপ
চীনে হোয়াটসঅ্যাপও নিষিদ্ধ। ২০১৭ সাল থেকে সেখানে হোয়াটস অ্যাপ বন্ধ। দেশটিতে হোয়াটসঅ্যাপের বিকল্প হিসেবে কিউকিউ ব্যবহৃত হয়।
৮. গুগল ম্যাপস
গুগলের অন্যান্য সেবার মতো গুগল ম্যাপসও চীনে বন্ধ। বাইদু সার্চ ইঞ্জিনের তৈরি ম্যাপই ব্যবহৃত হয় দেশটিতে।
৯. কোরা
বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর জানানোর সাইট কোরাও বন্ধ করেছে চীন সরকার। এর বদলে সেখানে ব্যবহৃত হয় ঝিহু।
১০. টিন্ডার
চীন থেকে ডেটিং সাইট টিন্ডারেও প্রবেশ করা যায় না। চীন এর বিকল্প হিসেবে তৈরি করেছে মমো অ্যাপ।
আজ এই পর্যন্ত সবাই ঘরেই থাকোন সুস্থ থাকোন,,এবং ভালো ভালো পোস্ট পেতে যে আইটি এর সাথে থাকোন
hmm interested
Thanks