www কে আবিষ্কার করেন : ওয়েবসাইটগুলোর পরিকল্পনা, ডিজাইন এবং প্রযুক্তির বিষয়ে বিভিন্ন অবদানকারীদের থেকে এসেছে। তথ্য ওয়েবসাইট গুলো প্রকাশের জন্য ব্যবহৃত হয়। বহুল চিন্তা এবং কাজের পরে ওয়েব পেজ গুলির নকশা তৈরি করা হয়।
আগের সময়ে, ওয়েবসাইট গুলো পূর্বাভাস হিসাবে ব্যবহার করা হতো। সাধারণত, একটি ওয়েবসাইটের নির্মাণ বা আবিষ্কার সম্পন্ন হয় কিছু মেশিন বিজ্ঞানী ও উদ্যোক্তা দ্বারা যারা তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং অনুবাদে ইন্টারেক্টিভ ওয়েব পৃষ্ঠা গুলি তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গুলি ব্যবহার করে।
সাধারণত, ওয়েবসাইট গুলো সার্ভারে সংরক্ষিত হয় এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে উপলভ্য থাকে।

প্রথমেই, ওয়েবসাইটগুলো স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট হতে শুরু হয়। সেগুলো মাত্রিক একটি স্ট্যাটিক হাইপারটেক্সট ফাইলের সাথে সীমাবদ্ধতা থাকে। পরবর্তীতে দিকনির্দেশনা এবং ডাটাবেস ব্যবহার করে ডাইনামিক ওয়েবসাইট উত্পন্ন হয়।
ইউনিকোড এবং ডোমেইন নাম ব্যবহার করে, ইন্টারনেটের তথ্য ভান্ডার সাথে সংযোগ প্রদান করার জন্য। জিএফসি, কেভিকএস, এনটিপিএ এবং ব্রাউজার যেমন মোজিলা ফায়ারফক্স, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার, ক্রোম, সাফারি সহ বিভিন্ন প্রোটোকল ও সফটওয়্যারের মধ্যে কানেক্ট করা যায়।
ওয়েব সার্ভার সাধারণত হাইপারটেক্সট ট্রান্সফার প্রোটোকল (HTTP) ব্যবহার করে। আরেকটি সুরক্ষিত সংযোগের জন্য এইচটিটিপি সংযোগ ব্যবহার করা হয়।
ওয়েব সার্ভার ও ক্লায়েন্ট ব্যবহারের জন্য ডিজাইন ও ভার্চুয়াল হোস্টিং, আবিষ্কার এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা অনুযায়ী বিভিন্ন তথ্য বিনিময়ের পদ্ধতি ব্যবহার করে।
ওয়েবসাইটগুলো প্রথমে স্থানীয় ব্যবহারের জন্য তৈরি হয়, এরপর ইন্টারনেটে প্রকাশিত হয়। প্রথম ওয়েবসাইট পাবলিক হয়েছিল 1991 সালে স্যার টিম বার্নারস লিঃ (Tim Berners-Lee) দ্বারা। তিনি ওয়েবসাইটের সাথে একটি ইন্টারনেট প্রোটোকল যুক্ত করেন। এই ইন্টারনেট প্রোটোকল বর্তমানেও ব্যবহৃত হয় এবং এর নাম হল HTTP।
কে www আবিষ্কার করেছেন? www আবিষ্কারকের নাম কি?
ওয়েবসাইটের উদ্ভাবক ও আবিষ্কারক হিসাবে স্যার টিম বার্নারস লিঃ (Tim Berners-Lee) গণ্য হন। তিনি 1991 সালে ওয়েবসাইটের সাথে একটি ইন্টারনেট প্রোটোকল (HTTP) যুক্ত করেন এবং এটি সাধারণ মানুষের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করেন।
বার্নার্স লিঃ এর এই উদ্ভাবন স্বচ্ছন্দের ফলে ওয়েবসাইট ও ইন্টারনেটের বিপুল সাধারণ ব্যবহারকারীদের কাছে উপলভ্য হয়ে আসে।
এটি আরও ওয়েব ডেভেলপমেন্টের একটি প্রাথমিক ধাপ হিসাবে পরিচিতি পায়। এর মাধ্যমে মানুষেরা বিশ্বব্যাপী তথ্যের অমিল পাবে এবং ওয়েবসাইট প্রকাশের মাধ্যমে তাদের ধারণাগুলি বিশ্বের সাথে ভাগ করতে পারেন।
এই সংক্ষেপে, টিম বার্নার্স লিঃ হলেন www (World Wide Web) আবিষ্কারক।
www এর পূর্ণরূপ কি?
এইচটিটিপি দ্বারা এবং ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (World Wide Web) এর সংক্ষিপ্ত রূপ হিসাবে “www” ব্যবহার হয়। এটি একটি উপপাদ্য যা ওয়েবসাইটের অংশটি পরিনত করে দেয়।
প্রতিটি ওয়েবসাইটের পূর্ণ ডোমেইন নামের সাথে একটি “www” সাবডোমেইন যুক্ত হয়। উদাহরণস্বরূপ, “www.example.com” হল একটি ওয়েবসাইটের ডোমেইন নাম, যখন “example.com” হল সেই ওয়েবসাইটের মূল ডোমেইন নাম।
মাঝে মাঝে কিছু ওয়েবসাইটগুলোতে “www” ব্যবহার না করা হয় এবং তাদের মূল ডোমেইন নামই প্রচলিত হয়। তবে সাধারণত ওয়েবসাইটগুলো এইচটিটিপি প্রোটোকলের মাধ্যমে সংযুক্ত করা হয় এবং “www” ব্যবহার করা হয় প্রচলিত ব্যবহারকারীর সময়কে পরিচিত করার জন্য।
www বলতে কি বোঝায়?
“www” হল ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (World Wide Web) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি ওয়েবসাইটের ডোমেইন নামের একটি অংশ যা ওয়েবসাইটের সাবডোমেইন হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
সাধারণত ওয়েবসাইটের ডোমেইন নামের পূর্বে “www” যুক্ত করা হয় যাতে ব্যবহারকারীরা ওয়েবসাইটে সংযোগ গ্রহণ করতে পারেন। এটি প্রথমত এইচটিটিপি (HTTP) প্রোটোকল ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে সংযুক্ত হওয়ার জন্য ব্যবহৃত হতো।
তবে বর্তমানে, এইচটিটিপি (HTTP) প্রোটোকল সাধারণত স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে এবং অনেক ওয়েবসাইটগুলো আর “www” ব্যবহার করে না।
তার পরিবর্তে ওয়েবসাইটগুলো মাত্রক “example.com” অথবা অন্যান্য মূল ডোমেইন নাম দ্বারা প্রকাশিত হতে পারে। তাই “www” ব্যবহার না করা ওয়েবসাইটগুলোতেও আপনি ওয়েব সার্ভারে সংযুক্ত হতে পারবেন
www কত সালে আবিষ্কৃত হয়?
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (World Wide Web) বা এইচটিটিপি (HTTP) আবিষ্কৃত হয়েছিল বছর 1991 সালে। স্যার টিম বার্নার্স লি (Tim Berners-Lee) এইচটিটিপি প্রোটোকল এবং ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের উদ্ভাবক হিসাবে গণ্য হন, এবং তিনি 1991 সালে এই প্রযুক্তিটি প্রকাশ করেন।
এই পরিচয়প্রাপ্তি একটি বৃহত্তর পরিবর্তন নিয়ে আনে, যা আমাদের মধ্যে ওয়েব এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যক্তিগত ও সামাজিক সংযোগ তৈরি করেছে।
www এর কাজ কি?
“www” বা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (World Wide Web) মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইটে সংযোগ স্থাপন করে। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব একটি সংযোগযোগ্য তারকা নেটওয়ার্ক যা ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন ধরনের তথ্য, সেবা, এপ্লিকেশন, এবং অন্যান্য উপাদান প্রদান করে।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব সংযোগের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ইন্টারনেটে সার্চ করতে, তথ্য দেখতে, ফাইল ডাউনলোড করতে, মেইল পাঠাতে, সামাজিক যোগাযোগ করতে এবং অন্যান্য ওয়েব সার্ভিস ব্যবহার করতে পারেন।
এছাড়াও, ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব প্রদান করে হাইপারটেক্সট ডকুমেন্ট ফরম্যাট (HTML) ব্যবহার করে ওয়েবসাইটের তথ্য প্রদর্শন করার জন্য।
ব্যবহারকারীরা ওয়েবসাইটে লিঙ্ক দেখতে এবং ক্লিক করতে পারেন, যা তাদেরকে আপনানিয়ত ওয়েবসাইটে নেয়। এছাড়াও ওয়েবসাইট এবং উপাদানগুলির প্রদর্শন সংক্রান্ত স্টাইল ও লেআউট নির্ধারণ করার জন্য সিএসএস (CSS) ব্যবহার করা হয়।
সংক্ষেপে বলতে গেলে, “www” ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব সম্পর্কিত সার্ভারে ব্যবহারকারীকে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করায় এবং ওয়েবসাইটের তথ্য প্রদান করে।
ইন্টারনেটের সাথে www এর মধ্যে পার্থক্য কি?
ইন্টারনেট এবং www (ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব) দুটি বিভিন্ন কণার মধ্যে পার্থক্য আছে।
ইন্টারনেট:
ইন্টারনেট একটি বৃহত্তর নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ (network of networks) যা বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সংকলন। এটি বিভিন্ন কম্পিউটার নেটওয়ার্কগুলির মধ্যে সংযুক্ত হয়ে থাকে এবং তথ্য এবং সংযোগের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের আরও সুবিধা প্রদান করে।
ইন্টারনেট একটি প্রোটোকল স্ট্যাক (protocol stack) ব্যবহার করে যা বিভিন্ন প্রোটোকলের সংমিশ্রণ যাকে ইন্টারনেট প্রোটোকল সুইট বলা হয়। ইন্টারনেট এবং এর প্রোটোকলগুলির মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহ, প্রকাশ, বিনিময়, সংযোগ ও সামাজিক যোগাযোগ সহ অন্যান্য বিভিন্ন গতিবিধিগুলি সম্পাদিত হয়।
www (ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব):
www হল ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব বা ওয়েব এক্সপেরিয়েন্স। এটি ইন্টারনেটের একটি অংশ এবং তথ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন উপাদান প্রদান করে, যেমন ওয়েবসাইট, ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন, মাল্টিমিডিয়া উপাদান (ভিডিও, অডিও, চিত্র ইত্যাদি), ইমেল, সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইট, অনলাইন শপিং প্লাটফর্ম ইত্যাদি।
www একটি সাধারণত ব্রাউজার ব্যবহার করে অ্যাক্সেস করা যায়, যা ওয়েব পেজ লোড করে এবং ব্যবহারকারীকে ওয়েব উপাদান দেখায়।
সুতরাং, ইন্টারনেট হল বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্কের সমস্ত সংগ্রহকারী কম্পিউটারের সংযোগ, আর www হল ইন্টারনেটের মাধ্যমে তথ্যের উপর ভিত্তি করে তৈরি ও সংগ্রহকারী উপাদানের সংগ্রহ, প্রদর্শন, বিনিময় ও সামাজিক যোগাযোগ সম্পর্কিত একটি পরিষেবা প্রদানকারী মাধ্যম।
www এর ইতিহাস?
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (World Wide Web) এর ইতিহাস একটি প্রগতিশীল এবং গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস যা অন্যকেই একটি প্রযুক্তিগত পরিবর্তন বা প্রতিষ্ঠানের কৃতিত্বে পাশাপাশি দেখায়। এর উদ্ভাবন বা উৎপত্তি মূলত টিম বার্নার্স-লী (Tim Berners-Lee) এর দ্বারা হয়েছে।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এর উৎপত্তি সাধারণত ১৯৮৯ সালে ঘটেছে। তখন টিম বার্নার্স-লী, যিনি একজন ব্রিটিশ প্রোগ্রামার ছিলেন, কম্পিউটার সাইন্টিস্ট প্রফেসর অলেক্স হাইলেটন (Alex Hileton) এর নিচে কাজ করছিলেন সার বেনার্স-লী।
তবে তিনি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব প্রযুক্তিটি গঠিত করার জন্য।
১৯৯১ সালে টিম বার্নার্স-লী ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব প্রযুক্তিটির প্রতিষ্ঠানিক বিবরণ প্রদান করেন বা সর্বপ্রথম ডকুমেন্ট সংযোজন প্রোটোকল (HTTP) প্রদর্শন করেন।
এছাড়াও তিনি উচ্চারণ করেন ইউনিভার্সাল ডকুমেন্ট ইডেন্টিফিয়ার (Uniform Resource Identifier, URI) এবং হাইপারটেক্স্ট ট্রান্সফার প্রোটোকল (Hypertext Transfer Protocol, HTTP) এর প্রথম সংস্করণ তৈরি করেন।
এই বিভাগ ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এর আদ্যটি দ্বারা গঠিত হয় এবং ইন্টারনেট প্রযুক্তিতে একটি আদর্শ বস্তুসংস্থান প্রদান করে।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এর উদ্ভাবন একটি গুরুত্বপূর্ণ মূলধনবিহীন মাত্রার ওপর নির্ভর করে যা সাধারণ মানুষের উপলব্ধির প্রবেশযোগ্যতা সহজ করে দিয়েছে এবং তাদের মধ্যে সংযোগ ও তথ্য বক্স গঠন একটি অনেক সহজ উপায়ে সম্পাদন করেছে।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ব্যবহারকারীদের জন্য একটি প্রবেশযোগ্য ইন্টারফেস প্রদান করে, যেখানে তারা পাবলিশ এবং অ্যাক্সেস করতে পারেন তথ্য, ডকুমেন্ট, এবং অন্যান্য মাল্টিমিডিয়া উপাদান।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এর জন্য ইন্টারনেট একটি প্রাথমিক ইন্টারফেস হিসাবে প্রদান করে যা আপনাকে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব পরিচালনা করার জন্য ব্রাউজার ব্যবহার করতে দেয়।
তাছাড়া ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কোনও একটি সিস্টেমের বা নেটওয়ার্কের নাম নয়, বরং ইন্টারনেটের একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারকারীর উপর ভিত্তি করে তৈরি করা একটি সংজ্ঞা বা উপাদান যা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব সেবাগুলি সমন্বয় করে।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব সংক্রান্ত উপাদানের মধ্যে একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল ইন্টারনেট প্রোটোকল (IP) যা নেটওয়ার্কের নিকটতম সংযোগ প্রদান করে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব সেবাগুলির মধ্যে।
www নিয়ে শেষ কথাঃ
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (www) একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি যা ইন্টারনেটের একটি মাধ্যম হিসাবে কাজ করে।
এটি ইন্টারনেট ব্রাউজারের মাধ্যমে তথ্য, ডকুমেন্ট, এবং অন্যান্য মাল্টিমিডিয়া উপাদানের সাথে সংযুক্ত হয় এবং ব্যবহারকারীদের সরল ও প্রভাবশালী উপলব্ধি প্রদান করে।
এর মাধ্যমে প্রথমেই টিম বার্নার্স-লী সৃষ্টিকারী হিসাবে অনলাইনে সংযুক্ত হয়েছিলেন ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব প্রযুক্তি। এটি ইন্টারনেটের বিকাশের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ এবং আধুনিক ডিজিটাল যুগে অপরিহার্য বলে গণ্য হয়।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ছাড়াও আধুনিক ইন্টারনেট ব্যবহারে অন্যান্য প্রযুক্তিগত উপাদান প্রয়োজন হয়, যেমন ইমেল, ফাইল ট্রান্সফার প্রোটোকল (FTP), সংক্ষিপ্তকরণ প্রোটোকল (SMTP) ইত্যাদি।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব প্রযুক্তির উদ্ভবের মাধ্যমে আধুনিক সমাজে অপার পরিবর্তন হয়েছে, যেখানে সংযোগ, তথ্য প্রবাহ, ব্যবসায়িকতা, শিক্ষা, নেটওয়ার্কিং, বিনোদন ইত্যাদি বিভিন্ন সম্প্রদায়ে আপাতত হয়েছে।
তাছাড়াও ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব প্রযুক্তিটি আরও উন্নতি ও উন্নত করার জন্য নতুন প্রযুক্তি ও প্রমাণ পরীক্ষার জন্য ব্যবহার করা হয়।