অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় (বিস্তারিত দেখুন)

বর্তমান সময়ে লোকের ভালো শিক্ষা অর্জন করার পরেও চাকরি পায় না। চাকরির সার্টিফিকেট নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় চাকরির জন্য ছুটাছুটি করে। তাই যারা টাকা আয় করার জন্য ছটফট করছেন। তাদের জন্য আজ আামি এমন একটি জনপ্রিয় টিউটোরিয়াল নিয়ে হাজির হয়েছি। যা আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ

আমরা এই পোস্টে আপনাকে জানাব অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায়। আপনি যদি নিজের ঘরে বসে অনলাইনে আয় করতে চান। তাহলে এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনযোগ দিয়ে পড়ুন।

আমাদের জানামতে উক্ত উপায় অবলম্বন করে হাজারো মানুষ অনলাইন থেকে আয় করে যাচ্ছে। আপনি যদি অ্যাপ তৈরি করার কাজে নিজেকে দক্ষ করতে পারেন। তাহলে আপনি ঘরে বসে প্রচুর টাকা আয় করার সুযোগ পাবেন।

তার কারণ হলো বর্তমানে অ্যাপ এর অনেক চাহিদা আছে। আর সেই চাহদাকে কাজে লাগিয়ে অনেক অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। আপনি যদি একজন নজর দিয়ে দেখেন তাহলে তাহলে অনলাইন তেকে আয় করার অনেক উপায় পেয়ে যাবেন। কিন্তু সেগুরোর মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় হলো অ্যাপ তৈরি করে আয় করা।

এই সময়ে একটি স্মার্ট মোবাইলকে সঠিক ভাবে ব্যবহার করার জন্য অনেক মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়। যার ফলে প্রতিদিন উক্ত মোবাইল অ্যাপ এর চাহিদা বেড়েই চলছে।

অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় (বিস্তারিত দেখুন)
অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় (বিস্তারিত দেখুন)

তাই এখন জানার বিষয় হলো কিভাবে অ্যাপ তৈরি করে আয় করা যায়। আপনি যদি একটু শ্রম দিয়ে কাজ করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি বিভিন্ন ধরণের অ্যাপ তৈরি করে আয় করতে পারবেন।

আমাদের এই পোস্টে অ্যাপ তৈরি করে আয় করার বিষয়ে জানানো হবে। এছাড়া আমাদের এই ওয়েবসাইটে আগে পোস্ট করা আছে বাংলাদেশি অ্যাপ দিয়ে টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে। আপনি চাইলে সিটিও পড়ে নিতে পারেন।

তাই আজ আমি আপনাকে বলতে যাচ্ছি অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায়। তো চলুন এই বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

অ্যাপ কি ?

অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় সেই বিষয়টি নিয়ে এখানে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব। কিন্তু অ্যাপ কি সেই সম্পর্কে আপনাকে প্রথমে ক্লিয়ার হতে হবে।

আপনাকে সহজ ভাষায় বলতে  গেলে এপ্লিকেশন শব্দের শর্টকাট শব্দ হলো অ্যাপ। আর উক্ত এই সকল অ্যাপ গুলো এক ধরণের সফটওয়্যার যে গুলোকে আলাদা আলাদা ডিভাসে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

মনে করুন এমন কিছু অ্যাপ/ সফটওয়্যার আছে যে গুলো শুধুমাত্র কম্পিউটারে ব্যবহার করা যায় কিন্তু মোবাইলে ব্যবহার করা যায না।

যে সকল সফটওয়্যার মোবাইলে জন্য ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয় সেই সকল সফটওয়্যার গুলোকে অ্যাপ বলা হয়। আর যেহেতু এই অ্যাপ গুরো মোবাইলকে বেসড করে তৈরিক করা হয়, তােই এ গুলো সফটওয়্যার লাইট ও বলা হয়। যার অর্থ হচ্ছে এ গুলো এক ধরণের সফটওয়্যার কিন্তু এতটা শক্তিশালী না।

আরো ‍পড়ুনঃ

অ্যাপ দিয়ে টাকা আয় করা যাবে কি ?

অনেকে প্রশ্ন করে থাকে যে, অ্যাপ দিয়ে টাকা আয় করা যাবে কি? আপনার প্রশ্নের উত্তরে বলব হ্যাঁ। আপনি চাইলে বিভিন্ন অ্যাপ ব্যবহার করে আয় করতে পারবেন। এছাড়া আপনি নিজে অ্যাপ তৈরি করে আয় করতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে আপনি গুগলে সার্চ করলে দেখতে পারবেন। অনেক লোক অ্যাপ তৈরি করে প্রচুর টাকা আয় করছে। কারণ মোবাইল অ্যাপ গুলো চাহিদা বর্তমানে ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

আর মোবাইলে যে হারে অ্যাপ ব্যবহার করার চাহিদা বাড়ছে সেই লক্ষ্যে প্রতিনিয়ত লোকেরা অ্যাপ তৈরি করে পাবলিশ করছেন। আপনি যদি একটি এন্ড্রোয়েড মোবাইল ব্যবহার করেন তাহলে অধিকাংশ কাজ কিন্তু মোবাইল অ্যাপ দ্বারা করতে হবে। অ্যাপ ছাড়া কাজ করতে পারবেন না।

মনে করুন- আপনি যখন কোন গান, ভিডিও ইত্যাদি দেখতে বা শুনতে চাইবেন তখন কিন্তু আপনার অ্যাপ চালু করতে হবে। আর আপনি আমাদের যে, পোস্টটি পড়ছেন এটিও কিন্তু কোন না কোন সফটওয়্যার/ অ্যাপ দ্বারা পড়ছেন।

মোট কথা আপনি অ্যাপ তৈরি করে আয় করতে পারবেন। এছাড়া আপনি চাইলে অন্যের অ্যাপ ব্যবহার করেও আয় করতে পারবেন।

অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায়

উপরিউক্ত আলোচনাতে আপনি জানতে পারছেন অ্যাপ কি? এবং অ্যাপ দিয়ে টাকা আয় করা যাবে কি না। তার বিস্তারিত ধারণা নিতে পারছেন। এখন আপার মনে প্রশ্ন হতে পারে যে, সত্যিই যদি অ্যাপ দিয়ে আয় করা যায় তাহলে অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যাবে।

তো চলুন এই বিয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেয়া যাক।

আপনি যদি আপনার হাতে থাকা মোবাইল অ্যাপ মেকার পরিচালনায় একজন দক্ষ ব্যক্তি হয়ে থাকে। তাহলে আপনার সামনে এমন অনেক মাধ্যম আসবে যা অবলম্বন করে আপনি অ্যাপ তৈরি করে টাকা আয় করা শুরু করতে পারবেন।

আমাদের এই আর্টিকেলে জানতে পারবেন অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে টাকা আয় করা যায় এবং গুগল প্লে স্টোর থেকে কিভাবে আয় করা যায়। তার জন্য নিচের তথ্য গুলো ধারাবাহিক ভাবে অনুসরণ করুন।

গুগল এডমোব থেকে আয়

আমাদের এই ওয়েবসাইটে পূর্বের আর্টিকেলে গুগল এডমোব কি  এই বিষয়ে একটি পোস্টে আলোচনা করেছি। উক্ত প্লাটফর্মটি গুগলের নিজস্ব প্রোডাক্ট। যার মূল উদ্দেশ্য হলো অ্যাপ নিয়ে কাজ করা। এবং তাদের সাইটের মাধ্যমে আপনার তৈরি করা অ্যাপ গুলোতে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে অনলাইন আয় করতে পারবেন।

আপনি গুগল এডমোবে তাদের তৈরি করা অ্যাপ গুলোতে বিজ্ঞাপন দিখিয়ে সেখানে আপনি পাবলিশার হিসেবে কাজ করতে পারবেন।

এছাড়া এটি গুগল এর একটি নিজস্ব প্লাটফর্ম। তাই এখানে আপনি বিশ্বস্ততার সাথৈ অ্যাপ তৈরি করে আয় করতে পারবেন। এরমক ভাবে গুগল প্লে স্টোর থেকেও আয় করা যায়।

আর্নিং অ্যাপ তৈরি করে আয়

আপনি যদি গুগল বা ইউটিউবে গিয়ে অনলাইন ইনকাম লিখে সার্চ করেন। তবে আপনার সামনে প্রচুর অ্যাপ চলে আসবে। আর সেই সকল অ্যাপ গুলোকে আর্নিং অ্যাপ বলা হয়। তাই আপনি যদি মোবাইল অ্যাপ তৈরি করতে দক্ষ ব্যক্তি হয়ে থাকেন। তাহলে আপনিও উক্ত আর্নিং অ্যাপ তৈরি করে আয় করতে পারবেন।

আর আপনি যখন আর্নিং অ্যাপ সম্পুন্ন ভাবে তৈরি করতে পারবনে তখন বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে পারেন। তার মধ্যে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো বিজ্ঞাপন।

এডভাটাইমেন্ট করে আয়

আপনি যখন কোন অ্যাপ তৈরি করবেন সেই অ্যাপ এ পর্যাপ্ত পরিমাণ ব্যবহারকারী থাকবে। সেই সময় আপনি ‍উক্ত অ্যাপ থেকে বিভিন্ন এডভাটাইজমেন্ট থেকৈ আয় করতে পারবেন।

এর কারণ যখন আপনার নিকট অনেক পরিমাণের ব্যবহারকারী থাকবে। সেই সময় বিভিন্ন কোম্পানি থেকে আপনাকে অফার করা হবে যাতে আপনি তাদের প্লাটফর্মে প্রোডাক্ট বা পণ্য প্রচার করেন।

যার ফলে তারা তাদের তৈরি করা পণ্যের প্রচার করতে পারবেন। এবং উক্ত কাজটি করার বিনিময়ে আপনি তাদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে আয় করতে পারবেন।

এফিলিয়েট মার্কেটি করে আয়

আমাদের এই ওয়েবসাইটে এফিলিয়েট মার্কেটিং করার বিষয়ে একটি পোস্ট আগেই পাবলিশ করে রেখেছি। আপনি চাইলে উক্ত পোস্ট পড়তে পারেন। এছাড়া আমরা এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মূল লক্ষ্য হলো বিভিন্ন প্রকার অনলাইন শপ বা সেবা প্রদান করে এমন কোম্পানির পণ্য কে আপনি সেল করে দিবে বিভিন্ন উপায়ে।

তার মধ্যে আপনি যদি নিজস্ব কোন অ্যাপ তৈরি করে থাকেন সেটি আপলোড করে সেখানে তাদের পণ্য প্রচারের জন্য একটি বিজ্ঞাপন যুক্ত করে দিবেন। আর উক্ত পণ্য গুলো আপনার অ্যাপের মাধ্যমে প্রচার করে তাদের সাথে কন্টাক্ট করে ভালো টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

এক্ষেত্রে আপনার তৈরি করা অ্যাপে যদি বেশি পরিমানের ব্যবহারকারী থাকে। তাহলে অনেক সহজেই আপনার অ্যাপ থেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন।

স্পন্সরশীপ করে আয়

ফেসবুক ও ইউটিউবথেকে আয় করার জন্য স্পন্সরশীপ হচ্ছে জনপ্রিয় একটি উপায় যেখানে আনি কোন অনলাইন বা অফলাইন কোম্পানির পণ্য স্পন্সর করে অনেক টাকা অনলাইন আয় করতে পারবেন।

আপনি যদি সঠিক ভাবে মোবাইল অ্যাপ তৈরি করে সেখানে হিউজ পরিমাণের ভিজিটর নিয়ে আসতে পারেন। তাহলে খুব সহজেই স্পন্সরশীপ করে টাকা আয় করতে পারবেন।

রেফারেল মার্কেটিং করে আয়

অনলাইন আয় করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো রেফারেল। যেখানে আপনি বেশি মেম্বার যুক্ত করতে পারেন। তাহলে আপনার ইনকামের হার বেশি হবে। মানে আপনার মূল কাজ হবে ভিজিটর আপনার নিকট থাকবে।

সেই সকল ভিজিটর গুলোকে অন্য কোন টার্গেটে প্লাটফর্মে শিফট করে দিতে হবে। আর উক্ত কাজটি আপনার তৈরি করা মোবাইল অ্যাপ থেকেই করতে পারবেন।

এন্ড্রোয়েড অ্যাপ তৈরি করার আগে যা জানতে হবে?

এতোক্ষণ আপনি উক্ত আলোচনা থেকে জানতে পারলেন অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায়। এখন আমি আপাকে জানাবে কিভাবে এন্ড্রোয়েড অ্যাপ তৈরি করা যায়।

সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আপনি তখনই অ্যাপ থেকে আয় করতে পারবেন, যখন আপনার নিজের কোন এন্ড্রোয়েড অ্যাপ থাকবে।

আর সেই জন্য প্রথমে আপনাকে জেনে নিতে হবে কিভাবে অ্যাপ তৈরি করা যায়।

বর্তমান সময়ে আপনি অনেক উপায় ব্যবহার করে অ্যাপ বানাতে পারবেন। কিন্তু সকল উপায়ে আপনি একবারে প্রফেশনাল ভাবে অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন না।

আপনি যখন কোন প্রফেশনাল মানের অ্যাপ তৈরি করতে যাবেন। তখন আপনাকে অনেক প্রকার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর বিষয়ে জ্ঞান রাখতে হবে। তবে আপনি যখন কোন এন্ড্রোয়েড এপ তৈরি করতে যাবেন। সেই সময় আপনাকে বেশ কিছু বিষয় এর ‍উপর যথেষ্ট নজর দিতে হবে যেমন-

আরো দেখুনঃ

Reason For Making Apps

আপনি উদ্দেশ্য বিহীন ভাবে কোন কাজে সফল হতে পারবেন না। উদ্দেশ্য ব্যতীত কোন কাজের সফলতার মুখ দেখা যায় না।

ঠিক সেরকম ভাবে আপনি যখন কোন এন্ড্রোয়েড অ্যাপ তৈরি করবেন। তখন আপনাকে নিজে থেকে খুজে খুজে নিতে হবে যে, আপনি কি উদ্দেশ্যে অ্যাপ তৈরি করতে চান।

মনে করুন আপনি ভিডিও গান শোনার/ দেখার জন্য একটি ভিডিও প্লেয়ার অ্যাপ তৈরি করতে চান। তখন আপনাকে সেই মানুষ গুলোকে টার্গেট করতে হবে যারা উক্ত অ্যাপ গুলো প্রতিনিয়ত ডাউনলোড করে।

Audience Target

কোন প্রকার অ্যাপ তৈরি করার আগে আপনাকে আপনার তৈরি করা অ্যাপ এর বিষয়ে অডিয্যান্স কেমন সেটি টার্গেট করতে হবে। এর কারণ হলো প্রতিটি প্লাটফর্মে নির্দিষ্ট কিছু অডিয়্যান্স কে টার্গেট করে অ্যাপ তৈরি করা হয়ে থাকে।

এ্ সকল অডিয়েন্স এর উপর নির্ভর করে পরবর্তী ধাপ গুলোতে এগিয়ে যেতে হবে। মনে করুন আপনি যদি ছোটদের জন্য তৈরি করা একটি অ্যাপ এর মধ্যে কোন পেইড যুক্ত করেন। তাহলে কিন্তু আপনার কোন লাভ হবে না। কারণ আপনার অ্যাপ ব্যাবহার করার পেছনে টাকা খরচ করতে হবে যা ছোটরা কোন ভাবেই বুঝবে না।

Understand your competitor

আপনি অনলাইন বা অফলাইনে যে কোন কাজে সফলতা পাওয়ার জন্য প্রথমে যে বাধা চলে আসবে সেটি হলো আপনার প্রতিযোগী। মানে আপনি কোন একটি অ্যাপ তৈরি করার পরে হঠাৎ করে যেখানে সফলতা পাবেন না।

তার কারণ হলো এখানেও আপনাকে যথেষ্ট প্রতিযোগিতা করে টিকে থাকতে হবে। সবথেকে বড় কথা হলো আপনি সেই প্রতিযোগিদের কাছে টিকে থাকতে পারবেন কিনা বা তাদের সমতুল্য হবেন কিনা। আপনি যদি তাদের সাথে পাল্লা দিয়ে কাজ না করতে পারেন তাহলে কিন্তু অল্পতেই ছিটকে পড়ে যাবেন।

তাই আপনাকে উক্ত বিষয়টি বিশেষ ভাবে অনুসরণ করতে হবে।

কিভাবে এন্ড্রোয়েড অ্যাপ তৈরি করা যায় ?

আপনি যদি অ্যাপ তৈরি করে আয় করতে চান। তাহলে আপনাকে অ্যান্ডোয়েড অ্যাপ বানাতে হবে। আর আপনি এন্ড্রোয়েট অ্যাপ মোট দুই ভাবে তৈরি করতে পারবেন। যেমন-

প্রফেশনাল অ্যাপ মেকিং অন্যটি হলো নন-প্রফেশনাল অ্যাপ মেকিং।

এর কারণ হলো আপনি যদি প্রফেশনাল ভাবে কোন অ্যাপ তৈরি করতে আগ্রহী থাকেন। তাহলে যখন আপনি কোন অ্যাপ প্রফেশনাল ভাবে তৈরি করবেন তখন আপনাকে বিশেষ কিছু বিষয়ের উপর নজর দিতে হবে যেমন-

এন্ড্রোয়েড স্টুডিও

বর্তমান সময়ে অ্যাপ ডেভেলপ করা ও অ্যাপ তৈরি করা হচ্ছে নিজের সফল ক্যারিয়ার গড়ার জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। এই সেক্টর দীর্ঘনীদ থেকে অনেক পরিমাণের মানুষ কাজ করে যাচ্ছে। তো আপনি যখন এই সেক্টরে কাজ করতে যাবেন তখন সবার আগে আপনি এন্ড্রোয়েড স্টিডিও’র নাম শুনতে পারবেন।

এটি হলো এমন একটি সফটওয়্যার যার ফলে আপনি একেবারে প্রফেশনাল ভাবে এন্ড্রোয়ে এপ তৈরি করতে পারবেন। এন্ড্রোয়েড স্টিডিও হলো এন্ড্রোয়েডের অফিসিয়াল আইডিই, যার প্রথম সূচনা হয়েছিল 2013 সালে।

যার ফলে বিশেষ কিছু টুলস ও ফিচার আছে যার সাহায্যে আপনি আপনার পছন্দ মতো যে কোন প্রকার এন্ড্রোয়েড অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন।

কিন্তু আপনি যদি এর সাহায্যে এন্ড্রোযেড অ্যাপ তৈরি করতে আগ্রহী থাকেন তাহলে বেশ ভালো কিছু ধাপ অতিক্রম করতে হবে যেমন-

শুরুতে আপনি যদি এন্ড্রোয়েড স্টিডিও ব্যবহার করেন তবে আপনার নিকট একটি ভালো উন্নত মানের কম্পিটার প্রয়োজন হবে। এর পরে আপনার কম্পিউটারের মধ্যে জাভা ডেভেলপমেন্ট কিট কে ইনস্টল করতে হবে। আপনি যখন জাভা ডেভেলপমেন্ট কিট ইনস্টল করবেন তখন আপনাকে এন্ড্রোয়েড স্টুডিও সফটওয়্যার ইনস্টল করে নিতে হবে।

আপনি যখন উক্ত কাজ গুলো সঠিক ভাবে সম্পুন্ন করবেন। সেই সময় আপনি এন্ড্রোয়েড স্টুডিও কাজে লাগিয়ে আপনার ইচ্ছা মতো প্রফেশনাল এন্ড্রয়েড অ্যাপ বানাতে পারবেন।

এন্ড্রোয়েড অ্যাপ বানানোর ওয়েবসাইট

তো আপনি যদি প্রফেশনাল ভাবে অ্যাপ তৈরি করতে চান তা্হল এন্ড্রোয়েড স্টুডিও ব্যবহার করে তৈরি করতে পারবেন। ঠিক সেরকম ভাবে আনি যদি নন-প্রফেশনাল অ্যাপ তৈরি করতে চান।

তাহলে আপনাকে বিভিন্ন প্রকার এন্ডয়েড অ্যাপ তৈরি করার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। বর্তমান সময়ে এমন অনেক অ্যাপ তৈরি ওয়েবসাইট আছে। তার মধ্যে আমরা একটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেব। যার ফলে আপনি পছন্দ মতো অনেক জনপ্রিয় অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন। যেমন-

www.andromo.com

বিভিন্ন প্রকার প্রজেক্টের সমন্বয়ে যদি ভালো কোয়ালিটির অ্যাপ তৈরি করতে আগ্রহী থাকেন। তাহলে আপনার জন্য জনপ্রিয় একটি অ্যাপ মেকার এর নাম হলো Andrmo.

উক্ত সাইট হতে আপনি কোন প্রকার কোডিং ছাড়াই অনেক ‍উন্নত মানের অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো আপনি এই সাইট থেকে অ্যাপ তৈরি করার পাশাপাশি IOS এর জন্যও অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন।

আপনি যদি মোবাইল অ্যাপ তৈরি করতে আগ্রহী থাকেন। এবং এপ তৈরি করে আয় করতে চান। তাহলে এই সাইট থেকে অ্যাপ তৈরির কাজ শুরু করুন।

আরো দেখুনঃ

শেষ কথাঃ

তো বন্ধুরা আমাদের এই পোস্টে আপনাকে জানানো হলো অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায়। আপনি যদি আমাদের দেওয়া আর্টিকেল পুরোপুরি ভাবে অনুসরণ করে থাকেন। তাহলে আপনি উক্ত বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা নিতে পারছেন।

ট্যাগঃ অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় (বিস্তারিত দেখুন) অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় (বিস্তারিত দেখুন) অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় (বিস্তারিত দেখুন) অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় (বিস্তারিত দেখুন)  অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় (বিস্তারিত দেখুন)

অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় (বিস্তারিত দেখুন) অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় (বিস্তারিত দেখুন) অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় (বিস্তারিত দেখুন) অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় (বিস্তারিত দেখুন)  অ্যাপ তৈরি করে কিভাবে আয় করা যায় (বিস্তারিত দেখুন)

আমাদের এই আর্টিকেল আপনার কাছে কেমন লাগলো অবশ্যই একটি কমেন্ট করে জানাবেন। আর আমাদের সাইটে নতুন হয়ে থাকে, জে-আইটি নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top