১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া : অল্প পুঁজিতে বেশি লাভ।

ব্যবসা হলো এমন একটি কার্যকলাপ যা লাভের উদ্দেশ্যে পণ্য বা পরিষেবা উৎপাদন, ক্রয়-বিক্রয় এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান গঠনের মাধ্যমে করা হয়।

ব্যবসা করতে হলে, আপনার একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান গঠন করতে হবে, যেটি উদ্যোক্তার পক্ষ থেকে নিজ নিজ ধারণা, পণ্য বা পরিষেবার জন্য সংস্থাপিত হয়েছে।

১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া
১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া

এই ব্যবসায় আপনি উদ্যোক্তার হিসাবে নিজেকে পরিচিত করে, দিয়ে উদ্যোগ নিয়ে কাজ করতে পারেন। ব্যবসায় আপনার উদ্যোগ, পরিকল্পনা, নিবেশ, ব্যবসায়িক দক্ষতা, ব্যবস্থাপনা ও সম্পর্ক প্রতিষ্ঠানকে উন্নত করার জন্য প্রয়োজনীয় হয়।

ব্যবসা আপনাকে আর্থিক স্বাধীনতা দেয় এবং আপনাকে অনেক মানবসম্পদ সৃষ্টি ও উন্নতির সুযোগ দেয়।

Table of Contents

১০ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করতে প্রথমে কি কি লাগবে?

ব্যবসা শুরু করতে, প্রথমে কিছু প্রাথমিক পদক্ষেপ নিতে হবে। যার মধ্যে নিম্নলিখিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় থাকতে পারে :

ব্যবসায় আপনি কি করতে চান তা নির্ধারণ করুন:

প্রথমেই আপনাকে ব্যবসায়ে কি করতে ইচ্ছে হচ্ছে, তা নির্ধারণ করতে হবে। আপনি কোন পণ্য বা পরিষেবা উৎপাদন বা সরবরাহ করতে চান?

মার্কেট রিসার্চ:

আপনার ব্যবসার ক্ষেত্রে সঠিক মার্কেট রিসার্চ করতে হবে। আপনার লক্ষ্যমাত্রা, সম্ভাব্য গ্রাহকের পরিসংখ্যান, প্রতিযোগিতার পরিসংখ্যান ইত্যাদি বিবেচনা করে, ব্যবসায়ের পরিকল্পনা করতে পারেন।

উদ্যোগ নেওয়া:

১০ হাজার টাকার সাথে আপনি আপনার ব্যবসায়ে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারেন। এটি কাজে লাগবে যেমন- পণ্য ক্রয় করা, সরবরাহ পণ্যের উপর তৈরি খরচ, প্রচার-প্রচার বা বিজ্ঞাপন খরচ ইত্যাদি। আপনার টাকার পরিমাণ আপনার ব্যবসার ধরন ও স্কেলের উপর ভিত্তি করবে।

নাম ও ব্র্যান্ডিং:

আপনার ব্যবসার জন্য একটি উপযুক্ত নাম ও ব্র্যান্ড নির্বাচন করুন। এটি আপনার ব্যবসায়ের পরিচয়ও গঠন করবে এবং গ্রাহকদের আকর্ষণ করবে।

ব্যবসায়িক নিবন্ধন ও অনুমোদন:

আপনার ব্যবসার জন্য নিবন্ধন/ রেজিস্ট্রেশন করতে হবে, যা আপনাকে আইনগত ভাবে ব্যবসা করার অনুমতি দেবে। এটি আপনাকে ব্যবসা করতে আইনগত সুপারিশ করবে এবং আপনার গ্রাহকদের বিশ্বাস জন্য উপযুক্ত হবে।

ব্যবসায়িক পরিকল্পনা:

আপনার ব্যবসায়ের জন্য একটি পরিকল্পনা তৈরি করুন। এটি উপস্থাপন করতে হবে, যেখানে আপনি আপনার ব্যবসা পরিচালনার উদ্দেশ্য, লক্ষ্য, পণ্য বা পরিষেবার বিবরণ, মার্কেটিং পরিকল্পনা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা ইত্যাদি উল্লেখ থাকবে।

এছাড়াও, আপনার ব্যবসা শুরু করতে, ব্যবসায়িক পরিকল্পনা করা দরকার যেমন- লক্ষ্যগ্রহণ, টার্গেট মার্কেট নির্ধারণ, মার্কেটিং পরিকল্পনা, আর্থিক পরিকল্পনা, ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা, প্রচার-প্রচার পরিকল্পনা, আর্থিক পরিচালনা পরিকল্পনা ইত্যাদি।

মাঝে মধ্যে অতিরিক্ত ব্যয় এবং অনিশ্চিতা থাকতে পারে, তবে একটি স্বচ্ছ এবং প্রভাবশালী ব্যবসায় শুরু করার জন্য, এই পদক্ষেপ গুলো গুরুত্বপূর্ণ।

অনলাইন ভিত্তিক ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা আইডিয়া

অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসা আইডিয়া বেশ কয়েকটি রয়েছে, যা আপনি ১০ হাজার টাকার মধ্যে শুরু করতে পারেন। নিচে কিছু ব্যবসা আইডিয়া উল্লেখ করা হলো :

01. ফ্রিল্যান্সিং:

আপনি আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা ভিত্তিক ফ্রিল্যান্সিং সেবা প্রদান করতে পারেন। আপনি পছন্দমত কাজ গুলো নির্বাচন করে, ক্লায়েন্টদের সেবা দিতে পারেন। যেমন লেখার কাজ, ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, মার্কেটিং কাজ ইত্যাদি।

আপনি এই কাজ গুলো নিজের ঘরে বসেই করতে পারেন এবং অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে এটি প্রচার করতে পারেন।

02. ড্রপশিপিং:

ড্রপশিপিং হলো একটি ব্যবসায়িক মডেল যেখানে আপনি পণ্য সরবরাহ করার দায়িত্ব নিয়ে সম্পাদন করবেন না। আপনি অনলাইন মার্কেটপ্লেস বা স্বনামধন্য দোকানদারদের সাথে সমঝোতা করে, তাদের পণ্য গুলোকে আপনার অনলাইন দোকানে লিস্ট করবেন। এবং যখন গ্রাহক অর্ডার করবেন, তখনি সরবরাহ করবেন।

আপনি এই পদ্ধতিতে পণ্যের স্টক ব্যবস্থাপনা করতে পারেন না, পণ্যের গঠন ও ব্র্যান্ডিং পরিচালনা করতে পারবেন।

03. অনলাইন টিউটোরিয়াল সেবা:

যদি আপনার কোনও বিশেষ দক্ষতা থাকে যা আরেকজনের জন্য শেখানো যায়, তাহলে আপনি অনলাইন টিউটোরিয়াল সেবা প্রদান করতে পারেন।

এটি হতে পারে মিউজিক, ভাষা, কম্পিউটার প্রোগ্রামিং, কুকিং, ক্রিয়েটিভ আর্ট ইত্যাদি সাধারণত অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে, টিউটোরিয়াল করাতে পারেন।

04. ই-কমার্স বিক্রয়:

আপনি অনলাইনে আপনার নিজস্ব ই-কমার্স ওয়েবসাইট অথবা সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম ব্যবহার করে, পণ্য বিক্রয় করতে পারেন।

পণ্য ক্রয় করে, এটি আপনার সংগ্রহের পরিচয় এবং গ্রাহকদের প্রদান করতে হবে। এটি সহজ এবং সম্পর্কপূর্ণ সংগ্রহের উপর নির্ভর করবে।

05. আফিলিয়েট মার্কেটিং:

আপনি পণ্যের প্রচারণা করতে পারেন। অন্যান্য সংস্থার মাধ্যমে করতে পারেন। এই পদ্ধতিতে, আপনি অন্যদের পণ্যের প্রচার করে, ক্রেতাদের আপনার সামগ্রিক অর্থক্রিয়াকে বাড়ানোর জন্য কমিশন পাবেন।

06. ওয়েবসাইট অথবা অ্যাপ তৈরি:

যদি আপনার প্রোগ্রামিং বা ডিজাইন দক্ষতা থাকে, আপনি অনলাইন ভিত্তিক একটি ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপ তৈরি করতে পারেন। এটি হতে পারে একটি ব্লগ, ই-কমার্স প্লাটফর্ম, সেবা প্রদানের প্লাটফর্ম ইত্যাদি।

এ গুলো ১০ হাজার টাকায় ব্যবসার কয়েকটি উদাহরণ, যদিও আপনি আরও এমন ব্যবসা আইডিয়া গুলো উদ্ভাবন হয়েছে। যা অনলাইন ভিত্তিক এবং স্বল্প টাকায় শুরু করা যায় এবং স্থায়ী উপায়ে আয় করা যায়।

এছাড়া আরো ১০ হাজার টাকায় ব্যবসার আইডিয়া নিচের অংশে উল্লেখ করা হলো :

07. ব্লগিং:

একটি নিজস্ব ব্লগ তৈরি করে, আপনি ইনফরমেটিভ এবং আপনার জ্ঞান থেকে লেখা প্রকাশ করতে পারেন। আপনি বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে করতে পারেন, যেমন বিজ্ঞাপন প্রদান, স্পন্সরশিপ, এফিলিয়েট মার্কেটিং ইত্যাদি।

08. ই-বুক লেখা:

আপনি নিজস্ব ই-বুক লিখে প্রকাশ করতে পারেন। এবং ই-বুকটি বিক্রয় করতে পারেন। ই-বুকের মাধ্যমে আপনি জ্ঞান, সহজ গাইড, কথার সংগ্রহ, উপকারিতা প্রদান ইত্যাদি সরবরাহ করতে পারেন।

09. পণ্য বিক্রয়:

অনলাইনে পণ্য বিক্রয়ের ক্ষেত্রে আপনি ই-কমার্স প্লাটফর্ম ব্যবহার করে, নিজের পণ্য বিক্রয় করতে পারেন। আপনি স্বপ্নময় আইডিয়া পণ্য তৈরি করতে পারেন। বা আপনার কাছে সরবরাহযোগ্য পণ্য ক্রয় করতে পারেন। এবং এ গুলোকে অনলাইনে বিক্রয় করতে পারেন।

10. ডিজিটাল সেবা প্রদান:

আপনি প্রয়োজনীয় দক্ষতা রাখলে, আপনি ভিডিও এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, এসইও, সামাজিক মাধ্যম পরিচালনা ইত্যাদি ডিজিটাল সেবা প্রদান করতে পারেন।

আপনি উপায়ে ক্লায়েন্টদের সেবা দিতে পারেন এবং অনলাইন মার্কেটপ্লেস বা নিজস্ব ওয়েবসাইট ব্যবহার করে, এই সেবা প্রদান করতে পারেন।

11. টিউটোরিয়াল বা কোর্স প্লাটফর্ম:

আপনি নিজের দক্ষতা এবং জ্ঞান ভিত্তিক টিউটোরিয়াল বা কোর্স তৈরি করতে পারেন। আপনি এই কোর্স গুলো অনলাইন প্লাটফর্মে বিক্রয় করতে পারেন। বা নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করে, সেখানে কোর্স প্রদান করতে পারেন।

এ গুলো হলো ১০ হাজার টাকায় ব্যবসার কিছু আইডিয়া, এবং আপনি আরও ব্যবসার আইডিয়া বেছে নিতে পারবেন। আপনার পছন্দের ক্ষেত্রে আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, এবং আপনার মতামতের উপর ভিত্তি করে, ব্যবসার আইডিয়া গুলো পরিবর্তন করতে পারেন।

অফলাইন ভিত্তিক ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা আইডিয়া

অফলাইন ভিত্তিক ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক! নিচের অংশে জনপ্রিয় ১০ হাজার টাকায় ব্যবসার আইডিয়া গুলোর মধ্যে যে কোন একটি বেছে নিয়ে কাজ শুরু করুন। আর অল্প সময়ের মধ্যে লাভজনক হোন।

12. মোবাইল ফোন এবং আকসেসরিজ বিক্রয়:

আপনি কম খরচে মোবাইল ফোন এবং আকসেসরিজ বিক্রয় করতে পারেন। আপনি আকসেসরিজ বিক্রয়ের জন্য ছোট স্পেস ভাড়া নিতে পারেন। অথবা মোবাইল ফোনের পাশাপাশি ইন্টারনেট সেবা ও মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন সেবা প্রদান করতে পারেন।

13. গাড়ী ব্যাটারি চার্জিং

স্টেশন, বাস স্ট্যান্ড, রেস্টুরেন্ট, মার্কেটপ্লেস, অফিস কমপ্লেক্স ইত্যাদি স্থানে গাড়ী চার্জিং স্টেশন তৈরি করতে পারেন। এই সেবার মাধ্যমে মানুষরা তাদের গাড়ির ব্যাটারি চার্জ করতে পারবেন এবং আপনি সেবার প্রতি চার্জের বিল চার্জ করতে পারেন।

14. পানি ফিল্টারিং সেবা:

পানির বিশুদ্ধতা এবং পানির পান কোয়ালিটি সেবা প্রদানের জন্য আপনি পানি ফিল্টারিং সেবা শুরু করতে পারেন। আপনি কিছু নির্দিষ্ট অঞ্চলে, পানির ফিল্টারিং সিস্টেম ইনস্টল করতে পারেন। এবং নির্ধারিত মূল্যে পানির ফিল্টারিং প্যাকেজ প্রদান করতে পারেন।

15. প্রাকৃতিক পণ্য বিক্রয়:

আপনি নিজের অথবা স্থানীয় কৃষকের থেকে প্রাকৃতিক পণ্য কিনতে পারেন এবং সেগুলোকে আপনার সাথের বন্ধু, পরিবার ও প্রান্তিকদের মধ্যে বিক্রয় করতে পারেন।

উদাহরণ স্বরূপ, আপনি মানুষদের জন্য স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত শাক সবজি, ফল, মধু, আদা-লেবু ইত্যাদি বিক্রয় করতে পারেন।

16. জুতা মেরামত সেবা:

আপনি ছোট পরিমানে মেশিনালি জুতা পরিবেশনা সেবা শুরু করতে পারেন। মানুষরা জুতা পরিবেশনা ও মেরামতের জন্য আপনার কাছে জুতা পেশাগত ভাবে পরিচালিত করতে পারেন। এটি অফিস কমপ্লেক্স, পার্ক, ইত্যাদি স্থানে ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।

17. হেয়ারস্টাইল ও মেকআপ সেবা:

আপনি মেকআপ ও হেয়ারস্টাইল সেবা প্রদান করতে পারেন। আপনি সেবাটি ঘরে থেকে প্রদান করতে পারেন। বা আপনি স্থানীয় বাজারে একটি স্যালন ভাড়া নিতে পারেন।

18. পাঠাগার সেবা:

আপনি স্থানীয় আঞ্চলিক পাঠাগার সেবা প্রদান করতে পারেন। আপনি মানুষদেরকে বই ভাড়া দেওয়া পাঠাগার পরিচালনা করতে পারেন। এবং পছন্দের বই গুলো দেওয়ার পাশাপাশি, গ্রন্থাগার স্থাপন করতে পারেন।

19. পুষ্টিকার খাদ্য বিক্রয়:

আপনি স্থানীয় অঞ্চলে পুষ্টিকার খাদ্য বিক্রয় করতে পারেন। আপনি পুষ্টিকার খাদ্যের থালা, মুরগির মাংস, সবজি ইত্যাদি বিক্রির জন্য একটি নির্দিষ্ট জায়গায় স্থাপন করতে পারেন।

20. বাইসাইকেল ভাড়া:

আপনি স্থানীয় আঞ্চলিক বিক্রয় সেন্টারে বাইসাইকেল ভাড়া সেবা প্রদান করতে পারেন। লোকেরা বাইসাইকেল ভাড়া নিতে পারেন, সপ্তাহের জন্য বা দৈনিক ভাড়ার জন্য।

21. জুতার মেরামত সেবা:

আপনি জুতা মেরামত সেবা প্রদান করতে পারেন। মানুষরা অল্প মূল্যে জুতা মেরামত করার জন্য আপনার কাছে আসবে।

22. ক্যাটারিং সেবা:

আপনি ক্যাটারিং সেবা প্রদান করতে পারেন। পরিবারিক উৎসব, কনফারেন্স, বিয়ে, জন্মদিন ইত্যাদি ইভেন্টের জন্য। আপনি খাবারের সরবরাহ করতে পারেন।

23. ফটোগ্রাফি সেবা:

আপনি একটি সাধারণ ক্যামেরা ব্যবহার করে, ফটোগ্রাফি সেবা প্রদান করতে পারেন। আপনি বিভিন্ন অনুষ্ঠান, বিয়ে, জন্মদিন,  প্রাকৃতিক দৃশ্য ইত্যাদির জন্য ফটোগ্রাফি সেবা প্রদান করতে পারেন।

24. স্পোর্টস পণ্য বিক্রয়:

আপনি ছোট স্পোর্টস পণ্য বিক্রয় করতে পারেন, যেমন- ফুটবল, ক্রিকেট, টেনিস, ক্যাম্পিং ইত্যাদির উপকরণ। আপনি স্থানীয় খেলাধুলার স্পোর্টস শপ তৈরি করতে পারেন। যেখানে স্থানীয় খেলাধুলার দরদারি উপকরণ তৈরি করে বিক্রয় করতে পারেন।

25. গার্ডেনিং সেবা:

আপনি স্থানীয় আঞ্চলিক পার্ক ও বাগানে গার্ডেনিং সেবা প্রদান করতে পারেন। আপনি সাধারণ বাগান মেরামত, গাছ ও ফুলের দেখভাল, নার্সারি পরিচালনা, প্রশিক্ষণ ইত্যাদি কাজে এই সেবা প্রদান করতে পারেন।

শেষ কথাঃ

আপনি ১০ হাজার টাকার মধ্যে একটি ব্যবসা আইডিয়া বেছে নিতে পারেন এবং আপনার দক্ষতা, সময় এবং টাকার পরিমাণ অনুসারে এটি পরিচালনা করতে পারেন।

আপনার ব্যবসার সাফল্য কামনা করছি! যদি আর কিছু সাহায্যের প্রয়োজন হয়, আমাদের জানাতে পারেন। ধন্যবাদ, সফলতা আপনার সাথে থাকুক!

আপনার জন্য আরও আর্টিকেল

Leave a Comment